একুশ শতকের পৃথিবীতে দ্বৈত সত্তা নিয়ে বাঁচে ক'টা দেশ, জানা নেই। কেউ বাঁচুক, না-বাঁচুক, ফ্রান্স বাঁচে।
 
ঘৃণার পৃথিবীতে ভালোবাসাকে জয় করেছেন বিনেশ। চিরকালের মতো।
 
ইতিহাস যদিও মনে রাখবে মনুর এই অদম্য লড়াইকে। যেখানে ব্যর্থতার পৃথিবী থাকবে, যেখানে সমালোচনার আস্ফালন থাকবে, সেখানে নিশ্চিত একজন মনুও থাকবেন। ভাবীকালের স্বপ্নকে আঁকড়ে। ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের জাগরণে।
 
ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকাকে সাফল্যের শৃঙ্গে উড়তে দেখাটাই গৌতমের মোক্ষ, গম্ভীরের স্বপ্ন।
 
নীরব, নিঃসঙ্গ বিদায় নয়, আলবিদা-কালে মাথা উঁচু করে রাজকীয় নিষ্ক্রমণ নিয়তি নির্ধারিত ছিল রাহুল শরদ দ্রাবিড়, রোহিত গুরুনাথ শর্মার।
 
‘প্রত্যাবর্তন’ শব্দটা অনেক আগেই অস্থিমজ্জায় ঢুকে গিয়েছে স্প্যানিশ তারকার।
 
সাফল্যের তৃষ্ণা থাকা সত্ত্বেও বিষাদসিন্ধু পান করা ছাড়া উপায় নেই কোহলির।
 
জয়-পরাজয়ের পাটিগণিতে কবেই বা সমর্থকদের আবেগের গভীরতাকে মাপা গিয়েছে?
 
দোসরা এপ্রিলের ওয়াংখেড়ের মায়ারাতে ধোনিকে নিয়ে, নুয়ান কুলশেখরাকে মারা তাঁর কালজয়ী ছয় নিয়ে, যে পরিমাণ নাচানাচি হয়েছে, আলোচনা হয়েছে, তার ছিটেফোঁটাও হয়নি গম্ভীরকে নিয়ে। আজও হয় না।
 
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved
