Robbar

একটি বাসযোগ্য শহরের স্বপ্নই ব্যক্তিকে ছাপিয়ে সমষ্টিগত প্রত্যাশায় মিশেছে

১১,৩০০ জন ডিএসএ সদস্য নিউ ইয়র্কে জোহরানের পক্ষে প্রচার করেছেন। কিন্তু মোট স্বেচ্ছাসেবীর সংখ্যা ছিল এর ৯ গুণেরও বেশি। অর্থাৎ ডিএসএ-র বামপন্থী রাজনীতি আর কোনও ‘ফ্রিঞ্জ এলিমেন্ট’ নয়, ধীরে ধীরে মেইনস্ট্রিমে জায়গা করে নিচ্ছে।

→

যতদিন কাঁটাতারে লাশ ঝুলবে বাঙালির, ভাসানীও ততদিন প্রাসঙ্গিক থাকবেন

এই আশ্চর্য মানুষটিকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে তেমন চর্চা নেই। যাঁর 'খামোশ' হুংকারে ঢাকার রাজপথে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি সেনা, নামিয়ে নিয়েছিল বন্দুক, তিনিই লাল মওলানা ভাসানী।

→

‘পাশের দেশের ঘটনা’ বলে আমাদের সান্ত্বনা পাওয়ার কিছু নেই

পকেটমারকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে মারতে দেখেছে শৈশব, তার থেকে পালিয়ে আমরা যাব কোথায়?

→

খিদে যদি সন্তানের মৃত্যুশোক ভুলিয়ে দেয়, তাকে কি আশীর্বাদ বলে ভাবা যাবে নতুন বছরে?

অথচ এই বছরটা ধ্বংস আর মৃত্যু ছাড়া ফিলিস্তিনিদের জন্য আর কিছু রাখেনি।

→

অজস্র নদী এসে মিলছে স্বাধীনতার সমুদ্রে

যুদ্ধপরিস্থিতির শেষ পর্ব। কিন্তু যুদ্ধ ততক্ষণ শেষ নয়, যতক্ষণ না মিলছে স্বাধীনতা।

→

যুদ্ধবিরতি, তরমুজ ও প্যালেস্তাইন

৬,৮০০ জন ফিলিস্তিনির কোনও খোঁজ নেই। তাঁদের অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। যুদ্ধবিরতির সময়কালে যদি তাঁদের একাংশকে উদ্ধার করা যায়, তাহলে মৃতের সংখ্যা আরও অনেকটা বাড়বে।

→

এই গণহত্যার রক্ত কেবল জায়নবাদীদের হাতেই লেগে রয়েছে, সব ইহুদির হাতে নয়

ইজরায়েল রাষ্ট্র বনাম প্যালেস্তাইনের জনতার সংগ্রামকে তাই কোনওভাবেই মুসলিম বনাম ইহুদি বিরোধ হিসাবে দেখানো যায় না৷ কারণ ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের মধ্যে কেবল মুসলিম নেই৷ আছেন আরব খ্রিস্টানরাও। ‘যুদ্ধপরিস্থিতি’-র দ্বিতীয় পর্ব।

→

মৃত শিশুদের মিছিলের মুখে অসহায় বেঁচে থাকা

একজন ফিলিস্তিনি মা দু’বার তাঁর সন্তানকে বহন করেন। একবার গর্ভে, আরেকবার তার লাশ নিয়ে কবরে যাওয়ার সময়৷ ‘যুদ্ধপরিস্থিতি’-র প্রথম পর্ব।

→

যে প্রত্যয়ে জন্মেছিল আবিশ্ব শ্রমজীবীর সংগঠন ‘ডবলিউ এফ টি ইউ’, তা কি ধরে রাখা গিয়েছে?

৭৮ বছর পরেও এখনও গোটা পৃথিবী জুড়ে সক্রিয় ‘ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অফ ট্রেড ইউনিয়ন’। ১০৫ মিলিয়ন সদস্যের খুঁটিনাটি দেখতে সদাসক্রিয়।

→