দুঃখের হলেও সত্য, ভুল রাজনীতির উপসর্গে খানিক ডুবে গিয়েছিলেন সুভাষ।
পরিণত রবীন্দ্রনাথ কিন্তু আবেগসর্বস্বতাকে পছন্দ করতেন না। বরং বাঙালির আবেগের অতিরেক তাঁর বিরক্তির কারণ।
কোনও গ্রন্থকে যখন ধর্মীয় দল-বিশেষ বিচার না করে বোধহীন কুক্ষিগত মন্ত্রের অবয়ব বলে প্রচার করতে চায় তখন সেই মন্ত্রতন্ত্রের অচলায়তন ভেঙে ফেলার পক্ষপাতী রবীন্দ্রনাথ।
লেখা ছাপানোর ও লেখা প্রকাশের সহজ-সুযোগের সুনিপুণ ব্যবহারকারীরা যদি নিজেদের সৃষ্টিরাশিকে খানিক বঙ্কিম-রবীন্দ্রনাথের পন্থায় সম্পাদনা করতেন তাহলে বাহুল্য কিছু কমত।
রথীন্দ্রনাথের কবিতা লেখার ইচ্ছে কি রবীন্দ্রনাথের সম্পাদনার জন্যই অন্তর্হিত হল?
কখনও ব্যক্তি-মানুষের প্রতি সহিংস আচরণ করছেন না রবীন্দ্রনাথ।
রেণুকা অকাল প্রয়াত হলেন। রোগশয্যায় সেবাময় পিতা রবীন্দ্রনাথ। কবি রবীন্দ্রনাথ সেই শয্যায় লিখছেন ‘শিশু’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। এ সবই মহিমময় ছবি। তবু পিতা রবীন্দ্রনাথকে কি ক্ষমা করা যায়!
রাজধর্ম কিম্বা শাসকের ধর্ম যখন অন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ায় তখন ধর্মের অস্ত্রাগার থেকে উপযুক্ত অস্ত্র নিয়ে বিপ্লব সাধনকারী যে চরিত্রটি রবীন্দ্র-নাটকে ফিরে-ফিরে আসে তার নাম ধনঞ্জয় বৈরাগী।
রবীন্দ্র-মৃণালিনীর দাম্পত্য জীবনে রবীন্দ্রনাথের বড় আমি যেমন ছিল, তেমনই ছিল ছোট আমির জগৎ। মৃণালিনীকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্র সেই সাক্ষ্য বহন করছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved