Robbar

সবুজ-মেরুন জনতা ধরেই নিয়েছে টুটুদারা ক্ষমতায় এলেই আমি ফিরে আসব মোহনবাগানে

যেদিন মোহনবাগান নির্বাচন, তার আগের দিন মুম্বই এসে মাহিন্দ্রার চুক্তিপত্রে সই করে মধ্যরাতেই ফিরে গেলাম ব্রাজিল। আর পরের দিন মোহনবাগান নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এলেন টুটু বোস-অঞ্জন মিত্ররা।

→

একরাশ মনখারাপ নিয়ে কলকাতা ছেড়েছিলাম

মার্কোস ও তার সন্তান-সম্ভবা স্ত্রীর সঙ্গে কর্তারা যে ব্যবহার করেছিলেন, সেই অপমানও আমার পক্ষে ভোলা সম্ভব ছিল না।

→

‘মোহনবাগান দিবস’ একজন ভারতীয় ফুটবলারের কাছে যতটা আবেগের, আমার কাছেও তাই

অন্য ভারতীয় ফুটবলাররা যেভাবে ২৯ জুলাই ‘মোহনবাগান ডে’ পালন করে, আমিও সেভাবেই করেছি।

→

ডার্বির আগের দিন ইস্টবেঙ্গল টিম হোটেলে আড্ডায় বসে গেলাম বাইচুংয়ের সঙ্গে

আমি হায়াতে এসেছি শুনে বাইচুং, ডগলাস, মুসা, আলভিটোরা চলে এল সুইমিং পুল সাইডে।

→

ইংরেজি শেখাতে বাড়িতে আসতেন এক মোহনবাগান সমর্থক

রবিবার সকালে পার্ক স্ট্রিটের ‘অ্যাসেম্বলি অব গড চার্চ’-এ যাওয়াটা অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল আমার।

→

বারপুজোয় সমর্থকদের ভালোবাসার হাত থেকে বাঁচতে দৌড় লাগিয়েছিলাম টেন্টের দিকে

আমরা ফুটবলাররা সমর্থকদের এরকম পাগলামির মধ্য দিয়ে সব সময় বাঁচতে চাই।

→

মাঠে তো বটেই, ইয়াকুবু বাথরুমে গেলেও ফলো করবে স্যালিউ

ইয়াকুবু যেন কোনও মতেই ‘ফ্রি’ না থাকতে পারে, এটাই ছিল লক্ষ্য!

→

আর একটুর জন্য হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল জাতীয় লিগ জয়

জাতীয় লিগ জিততে গেলে আমাদের শেষ ম্যাচে চার্চিলের বিরুদ্ধে জিততেই হত।

→

জাতীয় লিগের প্রথম ম্যাচেই বেঞ্চে বসে রইলাম

আসলে কোচ শুরুতে সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না আমাদের প্রথম দলে খেলানো নিয়ে।

→

আশিয়ানের আগে সুভাষ ভৌমিক প্রায়ই ফোন করত আমাকে, বোঝাত ইস্টবেঙ্গলে সই করার জন্য

সুভাষ যখন ফোন করে বারবার বলছিল, আশিয়ান কাপের জন্য ইস্টবেঙ্গলে সই করতে, পরিষ্কার বলে দিয়েছিলাম, আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

→