কবি নবীনচন্দ্র সেন এক সময় নদীয়া জেলার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। নদীয়া জেলার নানা মেলা ও উৎসবের নানা তথ্য তাঁর লেখা থেকে পাওয়া যায়।
গঠনশৈলী অনুসারে পাঁচ ধরনের মন্দির এখানে দেখা যায়- চালা, রেখ, মঞ্চ, একবাংলা ও সমতল ছাদবিশিষ্ট।
বীরভূমের লেখক-গবেষকেরা মনে করেন, বীরভূমের লাভপুরের কাছে দেবী ফুল্লরাতেই সেই পীঠের অধিষ্ঠান আবার বর্ধমানের গবেষকেরা দাবি করেন, ঈশানী নদীর বাঁকে বর্ধমানের দক্ষিণডিহিতেই দেবীর ওষ্ঠপাত ঘটেছিল। তবে ভক্তদের কাছে দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্র এবং অলৌকিক শক্তি দুই জায়গাতেই বর্তমান।
দেবীর মূর্তি বলে কিছু নেই, আছে এক শিলা, যার মধ্যে আছে গহ্বর, সেই গহ্বরের মধ্যে নাকি এক দক্ষিণা কালীর মূর্তি আছে।
আজও রামপ্রসাদের ভিটায় গেলে চোখে পড়বে এক স্মিতহাস্য দিক উজ্জ্বল করে দাঁড়িয়ে আছেন জগদম্বা ভবানী মূর্তি। কিন্তু সেটি রামপ্রসাদের পূজিত মূর্তি নয় জেনেও ভক্তেরা রামপ্রসাদ আর তাঁর ভক্তিরসে মজে আধ্যাত্মিক আনন্দে পূর্ণ হয়ে ওঠেন।
প্রায় আট বছর কাশীতে থেকে নৃসিংহদেব প্রায় একলক্ষ টাকা সংগ্রহ করেন।
মাহেশের স্নানযাত্রার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ রয়েছে কালীপ্রসন্ন সিংহের ‘হুতুম পেঁচার নকশা’য়।
রবীন্দ্রনাথ হেমন্তবালা দেবীকে এক চিঠিতে এই বলির বীভৎস দৃশ্যের কথা লিখেছিলেন।
বিগ্রহ দর্শনে বিচ্ছেদ যন্ত্রণা ঘোচে, সেই বিশ্বাসে আজও ভিড় জমে যুগল কিশোর মন্দিরে।
মন্দিরের সামনের দিকে এক বিশাল দিঘি, সেই দিঘিতে প্রতিদিন মাছ ধরা হয়ে থাকে, আর দেবীর ভোগে সেই মাছ দিতেই হয়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved