Robbar

হেস্টিংসের নজর থেকে গুহ্যকালীর মূর্তি রক্ষা করেছিলেন মহারাজা নন্দকুমার

নন্দকুমারের সঙ্গে হেস্টিংসের শত্রুতার জন্ম হয় অনেক আগেই, ক্লাইভের আমলে।

→

সারা বছর দেবী থাকেন জলের তলায়, পুজো পান কেবল বৈশাখের সংক্রান্তিতে

কৃত্তিবাস ওঝা বিরচিত ‘শ্রীরামের পাঁচালী’-তে উল্লেখ আছে দেবী যোগাদ্যার।

→

দ্বিধাগ্রস্ত বিবেকানন্দকে পথ দেখিয়েছিল যে কন্যাকুমারী

শিকাগো ধর্মসভায় ভারতের ধর্ম ও দর্শনের জয়পতাকা উচ্চে তুলে ধরার প্রেরণা ও পথনির্দেশ স্বামীজি পেয়েছিলেন এই তীর্থ থেকে।

→

রানি অহল্যাবাইয়ের উদ্যোগে পুনর্নির্মাণ ঘটে বিন্ধ্যবাসিনী মন্দিরের

১৯২৫ সালের ৯ জুন মহাত্মা গান্ধী এখানে এসে এক জনসভায় স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অহিংস আন্দোলনের ডাক দিলে ক্রমে মির্জাপুর ও সংলগ্ন অঞ্চলে অদ্ভুত উন্মাদনার সৃষ্টি হয়।

→

বৈজু গোয়ালা যেভাবে পেয়েছিল শিবের দর্শন

ভক্ত বৈজুকে বর দিয়েছিলেন শিব। সেই থেকে বৈদ্যনাথের আরেক নাম বৈজুনাথও।

→

নবদ্বীপ বরাবর সর্বধর্মের মিলনক্ষেত্র, সেই সমাহার আজও বর্তমান

মুসলমান শাসন কালে এখানে আসা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কারণেই গড়ে ওঠে বেশ কিছু মসজিদ। এই সমস্ত কিছু একত্রে মিলিয়ে দেখলে বোঝা যায়, নবদ্বীপে সর্বধর্মের সমাহার আজও বর্তমান।

→

দেবী কামাখ্যার পুজোর নেপথ্যে রয়েছে আদিবাসীদের কৃষিকাজের উৎসব

পর্যটক হিউ-এন সাঙয়ের বিবরণ অনুযায়ী, কামাখ্যা অনার্য কিরাতদের দেবী।

→

শতবর্ষ আগে বাংলার প্রথম সত্যাগ্রহ আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তারকেশ্বর মন্দিরকে ঘিরে

২০০ বছর আগে তারকেশ্বরের এক মোহান্ত প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছিলেন।

→

বামাক্ষ্যাপার টানে তারাপীঠে এসেছিলেন বিবেকানন্দ, মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ

বামাক্ষ্যাপার জন্মের বহু আগে থেকেই তারাপীঠ এক মহাতীর্থ ছিল, ব্রহ্মার মানসপুত্র বশিষ্ঠ ঋষি এখানে সিদ্ধিলাভ করেছিলেন।

→

তান্ত্রিক, কাপালিক এবং ডাকাতদের থেকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কালীঘাটে পুজো দিতেন যাত্রীরা

সেই কবে থেকে বাংলার বণিকেরা ভাগীরথী বেয়ে সমুদ্রযাত্রার কালে দেবী কালীর এই থানে পুজো দিয়ে যাত্রা সাফল্য কামনা করে যেতেন।

→