শেখ মুজিবের খুবই প্রিয় ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে এক ব্যক্তি, যাঁর একটি গান বাংলাদেশেরও জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। জানি না, সে গানটির ভাগ্য কোনদিকে দুলবে।
আগে কি এরকম ছিল? নির্বাচনের আগে এই অসৌজন্য, এই অপমানজনক, কখনও হিংস্র ভাষার ব্যবহার?
পুরনো বইমেলার স্মৃতিচারণ, রোববার.ইন-এর ‘বইমেলাধুলো’ সিরিজের পঞ্চম লেখা।
সাপকে বলো ‘লতা’, আর বাঘকে বলো ‘বড়মিঞা’ বা ‘বড় শেয়াল’। ব্যস, নিশ্চিন্দি। এ এক অদ্ভুত কুসংস্কার। অবিশ্যি কুসংস্কার আমাদের নেতাদের প্রিয় ব্যসন, কারণ কুসংস্কারই এঁদের কাছে বিজ্ঞান।
যাদবপুরের ঘটনার প্রেক্ষিতে উঠল প্রশ্ন। লিখেছেন পবিত্র সরকার।
বস্তুতপক্ষে আমরা সেই প্রজন্মের মানুষ, গর্ব না-লুকিয়েই বলি, অন্যরা আমাদের ঈর্ষা করতেই পারো; কারণ আমরা দেবব্রত বিশ্বাসকে সামনে বসে গান গাইতে শুনেছি। ইউনিয়নের পান্ডা ছিলাম বলে তাঁকে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচুর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করে এনেছি, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউর হিন্দুস্থান বিল্ডিংয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দর-কষাকষি করেছি। তিনি চল্লিশ টাকা চেয়েছেন, তো আমরা বলেছি পঁয়ত্রিশের বেশি দিতে পারব না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved