Robbar

বৈষম্যের বয়ান আওড়ে গুকেশ-কার্লসেনের শ্রেষ্ঠত্বকে খাটো করার প্রয়োজন আছে কি?

যারা ষষ্ঠ গেমে কার্লসেনের আচরণকে গুকেশের প্রতি অসম্মান হিসেবে দেখছেন কিংবা কার্লসেন গুকেশকে হেয় করেন এমনটা বলছেন, তাঁরা হয়তো প্রথম গেমটা দেখেননি। গুকেশকে হারানোর পরে কার্লসেনের চোখেমুখে প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপভোগ করার তৃপ্তিটুকু দেখেননি। ক্রীড়াবিদের জীবনে ওতঃপ্রোত এগুলো।

→

আনন্দের দেখানো পথেই গুকেশের বিশ্বজয়

আনন্দের জন্মদিন ছিল ১১ ডিসেম্বর। আর, তার পরের দিনই গুকেশ খেতাব জিতলেন। আনন্দ তাঁর জন্মদিনের উপহারের কথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন কি না জানা নেই, তবে গুকেশ তাঁর আদর্শ দাবাড়ুকে এবং ভারতকে শ্রেষ্ঠ উপহার দিলেন ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪।

→

সাইবাবা এবং সাইবাবার স্বপ্নকে একসঙ্গে হত্যা করা যায় না

তবু, রাষ্ট্রের এই অতি চেনা অমানবিক আচরণের মধ্যেও সাইবাবা যে কীভাবে বাঁচার রসদ, ভালোবাসার জোর খুঁজে পেতেন!

→

ক্রুজ-পেপেরা জার্সিকে ভালোবেসে কী কাণ্ডটাই না করছেন

বিপক্ষ দলের প্রশিক্ষকরা এখনও এঁদের দমানোর জন্য আলাদা কৌশল কষে রাখেন।

→

মহাকাশ থেকে যে পৃথিবী দেখেছিলেন ইউরি গ্যাগারিন, সেই গ্রহ কি আজও নীল?

ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মানুষ, যিনি মহাকাশ থেকে সামরিক বীভৎসতায় পৃথিবীর নিজেকে ছিঁড়েখুঁড়ে ফেলার বিপদ আঁচ করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুদিনে রইল বিশেষ নিবন্ধ।

→

কৃষ্ণাঙ্গদের প্রবেশাধিকার দেওয়া হত না যে মার্শাল দাবা ক্লাবে, সেখানেই চ্যাম্পিয়ন হলেন মরিস

ইউরোপ বা যুক্তরাষ্ট্রের দাবাড়ুরা উচ্চদক্ষতার– ইতিহাসজাত বর্জ্যসম এই ধারণাটিই আফ্রিকা মহাদেশের দাবার অগ্রগতির সবচেয়ে বড় শত্রু।

→

দাসত্ব থেকে মুক্তি পাওয়া ষোলো বছরের থিওফিলাস দেখে দেখে শিখেছিলেন দাবা

দাবার নারীপ্রধান হওয়া যেমন প্রতিস্পর্ধী, তেমনই প্রধান দুর্বলতা বর্ণবৈষম্য।

→

মন্ত্রী হতে আমি আসিনি, হয় দাবা খেলব, নয় ভেনেজুয়েলায় বিপ্লব আনব– বলেছিলেন চে গেভারা

১৯৬৬ সালে কিউবায় অনুষ্ঠিত দাবা ওলিম্পিয়াডে নিয়মিত হাজির থাকতেন চে। ওর্তেগা এবং কিউবার অন্য দাবাড়ুদের উৎসাহ দিতেন।

→

তৃতীয় বিশ্ব থেকে উঠে আসছেন এক দাবাড়ু, যিনি আক্রমণাত্মক নীতির ধ্যানধারণা পাল্টে ফেলবেন

মায়া ও আজটেক সভ্যতায় দাবার প্রাচীন কোনও রকমফের নাকি প্রচলিত ছিল। কিন্তু ঐতিহাসিকরা তেমন কোনও নিশ্চিত প্রমাণ পাননি।

→

নিহত মিছিল থেকে পরের হত্যাযজ্ঞ শুরুর মাঝের অবসরে ফিলিস্তিনিরা দেশ এঁকে নেন

এ আদতে যুদ্ধবিরতি না, গণহত্যাবিরতি। এই বিরতিটুকুতে পরবর্তী সমরনীতি ছকে ফেলা যায়, বন্ধুশিবির গুছিয়ে নেওয়া যায় এবং আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এঁচে নেওয়া যায়।

→