দেব আনন্দকে উত্থান দিয়েছিল ১৯৫১ সালের ‘বাজি’। এই ছবি এমন এক ধারার জন্ম দিল ক্রমে ক্রমে, যাকে খোদ ‘বম্বে নয়্যার’ বলে ডাকা শুরু হল।
হিন্দি ছবির এই তথাকথিত গোপন ও যৌনগন্ধী হয়ে ওঠার গল্পটা অবশ্য আরও খানিকটা জটিল ও বহুস্তরীয়।
এই সময়ের আশপাশেই ‘আদিম লতাগুল্মময়’-এর এই কবিতা লিখেছিলেন শঙ্খ ঘোষ।
বাণিজ্যিকভাবে অসফল হওয়া ও সমালোচকদের ঠেস খাওয়া এই ছবি রাজ কাপুরকে যখন পথে বসিয়েছে, তখন উত্তর কলকাতার বলিউডের পোকা তরুণরাও কিন্তু উদাসীন থেকেছে।
উত্তর কলকাতার এই অধুনায় প্রায়-লুপ্ত সিনেমা হলের একটি ম্যাটিনি শো-এ যুদ্ধের প্রতিরোধ জ্ঞাপিত হয়েছিল সোচ্চারে।
সত্যজিৎ রায়ের মৃত্যুর পর শর্মিলা ঠাকুর ‘অভিযান’-এর প্রসঙ্গে বলেছিলেন, সত্যজিৎ আসলে বন্ধুত্বকে তেমন বোঝেননি। তাই কি তাঁর গল্পে বারবার বন্ধুদের প্রবঞ্চনা?
‘ছোটলোক’ শব্দটি কেমন বুমেরাংয়ের মতো চোরাগোপ্তা এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে ছোটে এই সিরিজ জুড়ে।
শাহরুখ নিজেকে কিছুটা বদলাতে বদলাতে গেলেও, ফ্রেমে বাঁধানো ছবির মতো স্থির থাকেন ভারত অথবা ইন্ডিয়া নামক ভূখণ্ডটির ভালোবাসার প্রতিভূ হয়ে।
পুরনো বেপরোয়া দিন-রাত। গানস অ্যান্ড গুলাবস। লিখলেন প্রিয়ক মিত্র।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved