এক লহমার জন্য হলেও সমস্ত বিদ্বেষ-ক্রোধ-প্রতিহিংসা-হাহাকারকে ভুলিয়ে দিয়েছিল সিআর নামের এক স্বর্গদূতের স্বর্গীয় ন’শো গোলের পারিজাত।
একদিন আসবে, যে দিন হিন্দুস্তানিদের পাকিস্তান, আর পাকিস্তানিদের হিন্দুস্তান যেতে কোনও বাধা থাকবে না! কোনও ভিসা লাগবে না!
সমর চক্রবর্তীকে মোহনবাগানে সই করাতে তাঁর গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন স্বয়ং চুনী গোস্বামী!
আর্নেস্ট হেমিংওয়ের প্রখ্যাত উপন্যাস-চরিত্রের মতো রোনাল্ডোও এখন ফুটবল সমুদ্রে নেমে পড়েছেন, শেষ বড় মাছকে বঁড়শিতে গাঁথতে।
সমর চক্রবর্তী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আলাদা। তিনি ‘জওয়ান’। চরম ধারালো, চলমান এক ‘অফ কাটার’!
সুনীল গাভাসকর-সহ সমগ্র পশ্চিমাঞ্চল টিমকে কর্কশ ‘স্লেজিং’ করে নাকের জলে, চোখের জলে করে ছেড়েছিলেন প্রকাশ পোদ্দার!
শুনেছি, চুনী গোস্বামী একবার তাঁর পিছনে লাগতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘শামু, তোর থেকে কালো বোধহয় কেউ হতে পারে না!’ মুচকি হেসে শ্যামসুন্দর নাকি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘আমার মতো গোটা দিন ধরে ব্যাটিং কর। তুইও কালো হয়ে যাবি!’
দুর্গাশঙ্কর মুখোপাধ্যায় সেই উপেক্ষিত বঙ্গ-ক্রিকেটার, তৃতীয় রিপু যাঁকে বশ করতে পারেনি।
কী এমন চান ময়দানের হালফিলের আম্পায়াররা? একটু সম্মান, একটু মর্যাদা, একটু শ্রদ্ধা ছাড়া?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved