রবীন্দ্রনাথ তাঁর লেখার টেবিলে বসে লিখলেন তাঁর ‘আত্মহত্যার চিঠি’, যে চিঠি তাঁর কৌতুকী বিয়ের চিঠি বলেই পরিচিত।
তরুণ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর খুপরি ঘরে পাংশু লেখার টেবিলে কবিতাটি শেষ করে কলম বন্ধ করে। আপাতত খুব বেশি কি কিছু লেখার আছে তার? আর হয়তো না লিখলেও চলে, মনে হয় অনীশ কবির।
উনিশ বছরের পাবলো নেরুদা অলীক আলোর তারার অক্ষরে আকাশ-টেবিল জুড়ে লেখে শুধু একটি লাইন: ‘টুনাইট আই ক্যান রাইট দ্য স্যাডেস্ট লাইনস্’।
এবারের কাঠখোদাইয়ে জয়দেব ও টি এস এলিয়ট! কেমন ছিল তাঁদের লেখার টেবিল? কী দিয়েছিল সেই টেবিল লেখকদের?
হে লেখক, তোমার নিজস্ব মায়াবী টেবিলে বসে, তুমিও যেন একদিন লিখতে পারো, এক অপার সমুদ্র।
সারা জীবনে এত গান গেয়েছি, অধিকাংশ গান জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, কিন্তু আমাকে যদি জিজ্ঞাসা কর, যে আমি তৃপ্ত কি না? তাহলে বলব, না। আমি তৃপ্ত নই।
বুদ্ধদেবের মনের মধ্যে একটি আস্ত গীতবিতান সব সময়ে সংরক্ষিত ছিল অব্যর্থ উদ্ধৃতির রঙের তাস নিয়ে। একেবারে ঠিক লাইনটি ঠিক সময় ও জায়গায়, অপূর্ব অর্জুনদক্ষতায়।
রবীন্দ্রনাথের ‘রোদনভরা বসন্ত’ আর এলিয়ট-এর ‘এপ্রিল নিষ্ঠুরতম মাস’ এক বস্তু নয়। আকাশপাতাল পার্থক্য।
১৮৫৫ সালের ১৩ এপ্রিল, অর্থাৎ, আজ, প্রকাশিত হয়েছিল ‘বর্ণপরিচয়’-এর প্রথম ভাগ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved