জানতে ইচ্ছে করে, জন্মদিনের কবিতায়, গানে যে সুরটি বেজে ওঠে সে কি ফুটতে চায় তাঁর ছবির ভাষাতেও?
রবীন্দ্রনাথ অসুস্থ অবস্থায় তাঁর বক্তৃতার সংখ্যা কমিয়ে দিয়ে ছবি বিক্রির টাকা বিশ্বভারতীর স্বার্থে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন– কিন্তু প্রতিবন্ধক ছিল সেই পর্বের বিশ্ববাজারের মন্দা।
খাতায় কয়েকটা হাত-পায়ের ডিটেল স্কেচ করে রবীন্দ্রনাথকে দিয়েছিলেন নন্দলাল।
উল্লেখ্য, বিষয় নগ্ন পুরুষ হলেও এরা বাস্তবের প্রত্যক্ষ আবেদন থেকে দূরে।
এ ছবিতে সমগ্র চিত্রপট জুড়ে নগ্নিকার আবক্ষ প্রতিমা দর্শকের দিকে সরাসরি অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। ছবিটির রচনাকাল ১৯৩৪, ডিসেম্বর।
প্যারিসের প্রদর্শনীতে শুভ্র পোশাকে রবীন্দ্রনাথ প্রবেশ করতেই দর্শকের মুখ থেকে একটা শব্দ যেন অজান্তে বেরিয়ে এসেছিল– ‘প্রোফেট’।
ময়ূরাক্ষীর ধারে বা পদ্মার তীরে স্টুডিও তৈরি করার ইচ্ছে ছিল তাঁর। ইচ্ছে ছিল ঘরের পূবদিকে একটুখানি বারান্দার।
চিত্রী রবি ঠাকুরের কৃতিত্বের বারো আনা রানী চন্দের দখলে?
‘ছবিঠাকুর’ কি জ্যোতিদাদার কথায় ভরসা রাখতে পেরেছিলেন?
জনতার আদালতে ছবিঠাকুর অভিনন্দিত হলেন, না কি নিন্দিত হলেন? তাঁর কপালে সাধুবাদ জুটল না প্রবল তিরস্কার?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved