Robbar

‘দো বিঘা জমিন’-এ বিমল রায় হয়তো আত্মকথাই বলতে চেয়েছেন

ক্রাইটেরিয়ান কালেকশন, জেনাস ফিল্মস এবং ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ডিজিটাল উপায়ে রিস্টোর করা ‘দো বিঘা জমিন’-এর প্রিমিয়ার হতে চলেছে আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে, ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে। সেই উপলক্ষেই এই বিশেষ নিবন্ধ।

→

শীৎকার ও শ্মশানের মধ্যবর্তী জলে ভেসে যায় ‘নধরের ভেলা’

দেখতে দেখতে, চকিতে মনে হয় ‘দ্যি গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নামটা কি আদতে বিদ্রুপ নয়? ভাঙাচোরা এই বাংলায় যেসব সার্কাস হয়ে চলেছে নিয়ত, তারই অবয়ব কি দেখছি না পর্দায়? একটু অন্যভাবে?

→

ঋত্বিক ঘটক নয়, বেঁচে থাকলে সফদর হয়তো উৎপল দত্তের মতো কাজ করতেন

“ছোটবেলায় উৎপল দত্তের সঙ্গে আইপিটিএ-তে দেখা হয়েছিল।... ঋত্বিক ঘটকের সিনেমা বিদেশে দেখানোর জন্য সফদর প্রচুর চেষ্টা করেছিলেন।... আমার পরিচয় শুধু ‘সফদর হাশমির স্ত্রী’ হিসেবেই নয়, আমি আমার মায়ের মেয়েও!... জাভেদ আখতারের ভাষণ শুনে সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, ‘আমাকে কেন ডাকলেন?’... সিনেমা করার ব্যাপারে সফদরের প্রচণ্ড ইচ্ছে ছিল।... হাবিব তনবিরের মতো মানুষ খুবই কম।...” মলয়শ্রী হাশমির সাক্ষাৎকারের শেষ পর্ব।

→

শুধুমাত্র সাহিত্য পড়ে আর সিনেমা দেখে স্পষ্ট রাজনৈতিক বোধ তৈরি হয় না

বন্ধুরা তাঁকে বলতেন, ‘রঙ্গিন মিজাজ ফকির’। সেই আদতে উদাসী, অথচ বহিরঙ্গে সদা-হাস্যময় মিশুকে যুবক অকালমৃত সফদর হাশমির স্ত্রী ও নাট্যকর্মী মলয়শ্রী হাশমির সঙ্গে সুদীর্ঘ আড্ডায় বসেছিলেন উদয়ন ঘোষচৌধুরি ও অম্বরীশ রায়চৌধুরী। উঠে এল ছোটবেলা, রাজনীতির একাল-সেকাল, ঋত্বিক ঘটক, উৎপল দত্ত, ‘জনম’-এর কাজকর্ম, সফদরকে হত্যার কারণ ইত্যাদি নানা কথা। আজ সফদরের ৭১-তম জন্মদিন উপলক্ষে রোববার.ইন-এর বিশেষ নিবেদন সেই সাক্ষাৎকারের প্রথম পর্ব।

→

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে বলেছিলাম, আপনারা আন্ডারওয়ার্ল্ডের মানুষ চেনেনই না

উৎপলদার যখন ডায়ালিসিস চলত, তখন ওই প্রচণ্ড যন্ত্রণার মধ্যে উনি কানে হেডফোন লাগিয়ে বাখ শুনতেন।

→

স্পাইডারম্যান গ্রেপ্তার ও আমজনতার অতিমানবিক স্বপ্ন

শুধুই কি সুপারহিরো? শুধুই কি স্পাইডারম্যান আর সুপারম্যান? নাহ্‌, ওসব আসলে তো আমরাই। আমাদেরই রূপভেদে, মানুষ থেকে অতিমানুষ।

→

এফটিআইআই-তে গিয়ে বলেছিলাম, আপনাদের এখানে লেখক লাগবে?

কমার্শিয়াল, আর্ট অনেক কিছু দেখেছি, কিন্তু ‘পথের পাঁচালি’-র মতো আর একটাও দেখিনি।

→

প্রশ্নগুলো আর কাকে করব, আপনিই তো ‘তের নদীর পারে’ চলে গেছেন, বারীনবাবু!

১৯৬৯ সালের ২১ মার্চ মুক্তি পেয়েছিল এই ছবি। আজই এসআরএফটিআই-তে দেখানো হল ছবিটির রিস্টোর্ড সংস্করণ।

→

শ্রোতার সঙ্গে অনায়াসে বন্ধুত্ব করে নিতেন আমিন সায়ানি

কোরানের পাশাপাশি, আমিন সাব পড়েছেন গীতা আর বাইবেলও। তিন ধর্মের মিল খুঁজে খুঁজে, শ্লোকের পর শ্লোক লিখে রেখেছেন পাতার পর পাতায়।

→