Robbar

হে বন্ধু, বিদায়

ন্যাশনাল আনফ্রেন্ড ডে-তে রোববার.ইন-এ বিশেষ নিবন্ধ।

→

ওঠানামার আড়াই প্যাঁচে মেয়েলি মন

মেয়েরাই জানে, এই দেওয়াগুলো হাত থেকে হাতে কীভাবে যায়। জানে, কীভাবে অন্ধকার অলিন্দের বাঁকে, সিঁড়ির খাঁজে লুকিয়ে রাখা থাকে অন্তরের প্রাচুর্য। আত্ম-উপলব্ধির জন্য মেয়েদের কাছে একটা দুটো নয়, অজস্র আড়াই প্যাঁচের জিলিপি-পথরেখা থাকে, ওঠানামা করার অজস্র পাকদণ্ডী।

→

খুনজখম আর হাইলাইট চুলের ‘বউদি’রা এসে যা কিছু ‘ঘরোয়া’ বেদখল করেছে

‘ঘরোয়া’ শব্দের অভিঘাত আমরা আশাপূর্ণা দেবীর গল্প থেকে জেনেছিলাম। তারপর এসেছিল আশির মাঝামাঝি থেকে ‘ছোট বউ’, ‘বড় বউ’, ‘মেজ বউ’ সিরিজের ছায়াছবি। অঞ্জন চৌধুরীর সাফল্য বাহান্ন সপ্তাহের সিরিয়াল অবধি বয়ে এল।

→

ভবিষ্যতের ডিসটোপিয়া, যার মধ্যে আমরা বসবাস করছি এখনই

এআইকে ক্রমশ মানবেতর থেকে মানবসম ও মানবোত্তর করে তৈরি করছে আজ মানুষই। তাই কল্পনার এই বিশ্ব প্রায় আমাদের কাছাকাছিই এসে পড়েছে এখন।

→

যেখানে যন্ত্রমানবীর মন আছে, মন খারাপও আছে

যেন পৃথিবীর জন্মের ব্রাহ্মমুহূর্ত ঘোষণা করেন অঙ্কিতা এই কাহিনির শেষে, যেখানে এককোষী প্রাণী থেকে ধীরে ধীরে একটা গ্রহে জেগে ওঠে বুদ্ধিমান মানুষ, লক্ষ বছরের পরিশ্রমে ও অভিযোজনে।

→

ইরানের এই মেয়ে নিজের দেশ নিয়েও ব্যঙ্গ করতে ছাড়েননি তাঁর কল্পবিজ্ঞানে

জোহা নিজের দেশের মাটির গন্ধের ফ্যান্টাসি, আর পাশ্চাত্য রহস্য-রোমাঞ্চের সুগঠিত স্ট্রাকচার দুইয়ের সঠিক মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন নিপুণভাবে।

→

সারা শহর যখন এক মহানিষ্ক্রমণের দরজায়, তথ্য রাখার দায়িত্ব কে নেবে?

একজন বিজ্ঞানী জীবন বিপন্ন করে কর্পোরেট চালিত রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। দেশের গোয়েন্দা বাহিনী তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল, তারা দেশাইকে ফেরায়নি। না ফেরানোর জন্য জবাবদিহি করেনি। এবং নানা কারণের সংযোগে আজ ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র আজ সাগর জলে।

→

বাড়িকেই জামার মতো পরেছে মানুষ

সমসময়ের মেয়ের কল্পবিজ্ঞান, তার বদলে যাওয়ার আঁচ।

→

আলো-অন্ধকারে হেঁটে যে কল্পবিজ্ঞান বলতে চেয়েছে দলিত কাহিনি

দক্ষিণ এশিয়ার স্পেকুলেটিভ ফিকশন নিয়ে কাজ করেছেন মিমি। এ-ক্ষেত্রে তাঁর কাজটি লিপবদ্ধকরণের, ঐতিহাসিকের।

→

পৃথিবীর শেষ লড়াই পানীয় জলের দখলের জন্য

সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।

→