
ঋত্বিক ঘটক জন্মগ্রহণ করেন ঢাকার জিন্দাবাহার লেনের মামাবাড়িতে। এ বছর ঋত্বিকের জন্মশতবর্ষ পালিত হচ্ছে, আগামী বছর মহাশ্বেতা দেবীর জন্মশতবর্ষ পালিত হবে। ঢাকার যে বাড়িতে মহাশ্বেতা দেবী জন্মেছেন সেই বাড়িটি এখনও অক্ষত রয়েছে। কিন্তু ঋত্বিক ঘটকের জন্ম নেওয়া সূত্রাপুরের হৃষিকেশ দাস রোডের বাড়িটি এখন আর নেই। বাড়ির নম্বর ঠিক আছে। সেখানে গড়ে উঠেছে জাহাজের মালপত্র বিক্রির কিছু দোকানপাট।
২৩.
ঋত্বিক ঘটক বলতেন আমি ফিল্ম ডিরেক্টর নই, আমি ক্রিয়েটর। ঋত্বিকের প্রতিটি ছবিতে রয়েছে দেশভাগের যন্ত্রণার কথা। ছবির নায়করা ক্রমশই বাস্তুচ্যুত হন। কোনও নায়কেরই স্থায়ী বাসভূমি নেই। এ ঋত্বিকের জীবনেরই ছায়াছবি। ঋত্বিক– শতবর্ষ ধরে হেঁটে যান একা। দূরে ‘সুবর্ণরেখা’, বহমান তিতাসের জলধারা। মাথার ওপরে ‘মেঘে ঢাকা তারা’। কানে বাজে ‘কোমলগান্ধার’। শালবনের অন্ধকারে চলছে ‘যুক্তি তক্কো আর গপ্পো’।


‘রাত কত হল? উত্তর মেলে না।’ তবুও বেহিসেবি স্বপ্ন দেখা থামে না। যা কিছু জীর্ণ, কীর্ণ, যা কিছু সনাতন, পুরাতন সংস্কার আমাদের অগ্রগতির পথরোধ করে বসে আছে, তার বিরুদ্ধেই ঋত্বিকের ছিল আপসহীন সংগ্রাম। ঋত্বিকের নীলকণ্ঠ বাগচী বলেন– ভাবো, ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো।

ঋত্বিক বলেন– ‘ইমিডিয়েট সাকসেস শিল্পের শেষ কথা নয়। কোন ছবি অর্থ দেবে, কোন ছবি অর্থ দেবে না, তা নির্ণয়ের জন্যে কোনও ফিল্মের ডাক্তার পাওয়া যায় না। আমি ছবি করছি আমার মানুষের জন্য। সংগ্রামে আমি বিশ্বাস করি। শিল্প মানে লড়াই।’



ঋত্বিক ঘটক চেয়েছেন ভাঙা বাংলার সাংস্কৃতিক মিলন। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, তিতাস, ব্রহ্মপুত্র, ধলেশ্বরী, জলেশ্বরী– বাংলার ১৩০০ নদীর জল নির্গত হয় ঋত্বিকের ক্যামেরায়। এসকল নদীর সঙ্গে রয়েছে ঋত্বিকের নাড়ির যোগ। তাঁর যন্ত্রণাবিক্ষুব্ধ শিল্পী-জীবনের পাকস্থলী মুচড়ে চলচ্চিত্রের বিষয় হয়ে ওঠে– পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা, দেশভাগ, একাত্তর। রাগে, ক্ষোভে, বিক্ষোভে ক্যামেরার লেন্সে– ঢেলে দেন বাংলা মদ। বিষক্রিয়া হয় দর্শকের।

ঋত্বিকপন্থীদের পাঁজরের ভেতরে দোতরা বাজিয়ে গান করেন এক উদ্বাস্তু বাউল। নিজ বাসভূম ছেড়ে যাওয়ার বেদনা যার পথ চলার সুর। বাংলার পলিতে রয়েছে বাউল হওয়ার বীজ। নদী হচ্ছে এই পলির উৎস। নদীর উৎস পাহাড়, গন্তব্য সমুদ্র। ঋত্বিক নদীপাড়ের মানুষ। পলি মাটির মানুষ। ঋত্বিক বাংলার খ্যাপা বাউল। পাহাড় থেকে নেমে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা হয়ে মিশে যান বঙ্গোপসাগরে। বাংলার পরিপূর্ণ রূপের সময়ে বাংলাদেশে কাটে ঋত্বিকের কৈশোর ও বাল্যকাল।

ঋত্বিক ঘটকের জন্ম বুড়িগঙ্গার পাড়ে ঢাকা শহরে। শৈশব কাটে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে ময়মনসিংহ শহরে। কৈশোর ও যৌবনের প্রারম্ভকাল পদ্মানদীর পাড় রাজশাহী শহরে। পৈতৃক বাড়ি যমুনা নদীর পাড়ে পাবনার নতুন ভাড়েঙ্গা গ্রাম। অবশ্য আদি বাড়ি পুরাতন ভারেঙ্গায়। যে গ্রাম এখন যমুনার গর্ভে বিলীন।

রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার, বেড়া উপজেলার ভিতরে যমুনা নদীর পাড়ের একটি গ্রাম– নতুন ভারেঙ্গা। আদি বাড়িটি নেই। বাড়ির চিহ্ন রয়েছে। এই গ্রামে জন্মেছিলেন ঋত্বিকের পিতা সুরেশচন্দ্র ঘটক। ভারেঙ্গা গ্রামের প্রবীণ মানুষদের কাছে ঋত্বিকের বাড়ির খোঁজ করায় দেখিয়ে দিলেন রায়বাহাদুর সুরেশচন্দ্র ঘটকের বসতভিটা। বর্তমানে এই ভিটায় বসবাস করেন বাবু কাদেরের পরিবার। বাড়ির বাহিরের দিকে গড়ে উঠেছে ভারেঙ্গা একাডেমি, ভারেঙ্গা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।



ঋত্বিক ঘটকের পিতা সুরেশচন্দ্র ঘটক ছিলেন ঢাকার ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট (DM)। ঋত্বিক ঘটকের জন্ম ১৯২৫ সালের ৪ নভেম্বর ঢাকার ২ নং হৃষিকেশ দাস লেন (যা ‘ঝুলনবাড়ি’ বলে খ্যাত ছিল)। মাতা ইন্দুবালা দেবী। নয় ভাইবোনের মধ্যে কনিষ্ঠ ঋত্বিক ও তাঁর যমজ বোন প্রতীতি দেবী। ঋত্বিকের ডাক নাম ভবা, বোনের ডাকনাম ভবি। দেশভাগের পর বোন থেকে যান পূর্ববঙ্গে, ঋত্বিক চলে যান পশ্চিমবঙ্গে। বাংলাদেশের দুইভাগে ভবা আর ভবী। ভাইবোনদের মধ্যে সবচেয়ে বড় মণীশচন্দ্র ঘটক। এরপর সুধীশচন্দ্র, তপতী দেবী, সম্প্রীতি দেবী, ব্রততী দেবী, আশিসচন্দ্র ও লোকেশচন্দ্র ঘটক।

ঋত্বিকের দাদা মণীশ ঘটক কল্লোলযুগের কবি। ‘যুবনাশ্ব’ নামে সাহিত্য জগতে পরিচিত। মণীশ ঘটকের কন্যা মহাশ্বেতা দেবী। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ঢাকার জিন্দাবাহার লেনের মামাবাড়িতে। এ বছর ঋত্বিকের জন্মশতবর্ষ পালিত হচ্ছে, আগামী বছর মহাশ্বেতা দেবীর জন্মশতবর্ষ পালিত হবে। ঢাকার যে বাড়িতে মহাশ্বেতা দেবী জন্মেছেন সেই বাড়িটি এখনও অক্ষত রয়েছে। কিন্তু ঋত্বিক ঘটকের জন্ম নেওয়া সূত্রাপুরের হৃষিকেশ দাস রোডের বাড়িটি এখন আর নেই। বাড়ির নম্বর ঠিক আছে। সেখানে গড়ে উঠেছে জাহাজের মালপত্র বিক্রির কিছু দোকানপাট।

ঋত্বিকের আরেক দাদা সুধীশ ঘটক ছিলেন সিনেমার মানুষ। সিনেমাটোগ্রাফি নিয়ে পড়াশোনা করতে লন্ডন যান। সেই সময়ে ঢাকার ছেলে বিমল রায়ও লন্ডনে যান সিনেমা নিয়ে পড়তে। বিমল রায় ও সুধীশ ঘটকের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় ‘ব্রিজ অন দি রিভার কোয়াই’ সিনেমার পরিচালক ডেভিড লিনের সঙ্গে। দেশে ফিরে নিউ থিয়েটার্সে ক্যামেরাম্যান হিসেবে কাজ শুরু করেন সুধীশ ঘটক। কাজ করেছেন বিমল রায়, প্রমথেশ বড়ুয়ার সঙ্গে। চিত্রগ্রাহক হিসেবে তাঁর বিখ্যাত ছবির মধ্যে একটি ‘স্ট্রীট সিঙ্গার’। এই ছবির মুখ্য চরিত্রে ছিলেন কানন দেবী, কে এল সায়গল।
ঢাকার পর ময়মনসিংহ জেলার ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন সুরেশচন্দ্র ঘটক। ঢাকার পার্ট চুকিয়ে ঘটক পরিবার বসবাস শুরু করেন ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ের সরকারি বাংলো-বাড়িতে। ঋত্বিকের শৈশবের স্মৃতিবিজড়িত সরকারি বাংলো বাড়িটি এখনও টিকে আছে। এখানেই ঋত্বিকের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা শুরু হয়। ঋত্বিকের প্রথম ইশকুল– ‘ভিক্টোরিয়া মিশন প্রাইমারী স্কুল ময়মনসিংহ’।
প্রাচীন বরেন্দ্রভূমির অন্যতম প্রধান একটি অঞ্চল রাজশাহী। পদ্মাবিধৌত রাজশাহী শহরের আদি নাম ছিল ‘রামপুর-বোয়ালিয়া’। রামপুর ও বোয়ালিয়া জনপদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে এই শহর। পদ্মা, যমুনা, বড়ল, বারানই, নারদ, আত্রাই এবং মহানন্দা রাজশাহীর প্রধান নদ-নদী।

ময়মনসিংহের পর ঘটক পরিবার চলে আসেন রাজশাহী শহরে। শহরের মিয়াপাড়ায় ঋত্বিকের পৈতৃক বাড়ি। রাজশাহীর বাড়ির সামনে বিরাট পাবলিক লাইব্রেরি। ঋত্বিক এই পাবলিক লাইব্রেরির মাঠে রবীন্দ্রনাথের ‘অচলায়তন’ নাটক মঞ্চস্থ করেন। বর্তমানে মিয়াপাড়ার বাড়ির একাংশে ‘রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল’। অপর অংশে বাড়ির মূল ভবনটি এই ২০২৪ সালে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে কলেজ কর্তৃপক্ষ মাটির সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেন। বাংলাদেশে ঋত্বিকের সর্বশেষ স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি এই মাটিতে মিশে যায়। ভেঙে যায় ঋত্বিকপন্থীদের পাঁজরের হাড়।

এই শহরে ঋত্বিকের শিক্ষা পর্বের শুরু হয় ‘রাজশাহী ভোলানাথ বিশ্বেশ্বর হিন্দু একাডেমীতে’। এরপর রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল শেষ করে ভর্তি হন রাজশাহি কলেজে। ঋত্বিক ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকতেন। দেওয়াল পত্রিকা করতেন। নিজেদের পত্রিকার অলংকরণ করতেন। ভালো আড়বাঁশি বাজাতে পারতেন। সরোদ শিখেছেন। খুব ভালো গান গাইতে পারতেন। ছাত্রাবস্থাতেই লেখক হিসেবে পরিচিতি ছিল। রাজশাহী থাকাকালীন সময়ে ‘অভিধারা’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। এই পত্রিকায় ঋত্বিক রচিত– ‘গাছটি’, ‘অয়নান্ত’ ও ‘শিখা’ নামক গল্প প্রকাশিত হয়।

ঋত্বিকের সময়ে রাজশাহী শহরে দু’টি সিনেমা হল ছিল। ইংরেজি সিনেমার জন্য ‘অলকা’। বাংলা সিনেমার জন্য আলু পট্টির মোড়ে ‘কল্পনা’। ঋত্বিকের বয়স তখন ১৬। কল্পনা সিনেমা হলে এসেছে নীতিন বসুর সিনেমা ‘গরমিল’। এই সিনেমার জন্য ছবি এঁকেছিলেন ‘কল্পনা’ সিনেমা হলের দেওয়ালে। সময়ের স্রোতে সিনেমা হল দু’টি আর নেই। ‘অলকা’ নাম পরিবর্তন করে ‘স্মৃতি’ সিনেমা হল হিসেবে কিছুদিন টিকে ছিল। এখন সেখানে বাণিজ্যিক ভবন। অলকা টিকে আছে শহরের ‘অলকার মোড়’ হিসেবে। ‘কল্পনা’ নাম বদলে ‘উৎসব’ সিনেমা হল হিসেবে কিছুদিন টিকে ছিল। সেই উৎসবও থেমে গেছে। সেখানে উঠেছে আবাসিক ভবন ‘সচ্ছ টাওয়ার’।
দেশভাগে জন্মভূমি বিদেশ হয়ে যায়। পাসপোর্ট ভিসা লাগে আঁতুড়ঘরে ফিরতে! উনিশশো আটচল্লিশ সালে ঋত্বিক রাজশাহী ছেড়ে যান। ছেড়ে যান জন্মভূমি।
বাংলা ঋত্বিককে ছাড়ে না। আজীবন আষ্টেপৃষ্ঠে ঋত্বিককে জড়িয়ে রাখে অবিভক্ত বাংলা। বাংলাদেশ।
আলোকচিত্র: কামরুল হাসান মিথুন
… দ্যাশের বাড়ি-র অন্যান্য পর্ব …
পর্ব ২২: দেওয়ালচিত্র দেখেই শিল্পে আগ্রহী হয়েছিলেন সোমনাথ হোর
পর্ব ২১: কলকাতায় যখন বোমা পড়েছিল পরিবার-সহ ‘দ্যাশের বাড়ি’তে আশ্রয় নিয়েছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
পর্ব ২০: বাঙাল ভাষা রপ্ত না হলেও ‘দ্যাশের বাড়ি’র প্রতি জ্যোতি বসুর টান ছিল অতুলনীয়
পর্ব ১৯: সমরেশ বসুর ‘দ্যাশের বাড়ি’ বেঁচে রয়েছে তাঁর সৃষ্টিতে, তাঁর গল্পে, উপন্যাসে
পর্ব ১৮: পাসপোর্ট-ভিসা করে জন্মভূমিতে ফিরতে হবে, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে তা ছিল অপমানের
পর্ব ১৭: ফরিদপুর শহরে জগদীশের সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিলেন এক জেলখাটা দুর্ধর্ষ ডাকাত
পর্ব ১৬: দেশভাগের পরও কলকাতা থেকে পুজোর ছুটিতে বানারীপাড়া এসেছিলেন শঙ্খ ঘোষ
পর্ব ১৫: আমৃত্যু ময়মনসিংহের গ্রাম্য ভাষায় কথা বলেছেন উপেন্দ্রকিশোর
পর্ব ১৪: পাবনার হলে জীবনের প্রথম সিনেমা দেখেছিলেন সুচিত্রা সেন
পর্ব ১৩: নদীমাতৃক দেশকে শরীরে বহন করেছিলেন বলেই নীরদচন্দ্র চৌধুরী আমৃত্যু সজীব ছিলেন
পর্ব ১২: শচীন দেববর্মনের সংগীত শিক্ষার শুরু হয়েছিল কুমিল্লার বাড়ি থেকেই
পর্ব ১১: বাহান্ন বছর পর ফিরে তপন রায়চৌধুরী খুঁজেছিলেন শৈশবের কীর্তনখোলাকে
পর্ব ১০: মৃণাল সেনের ফরিদপুরের বাড়িতে নেতাজির নিয়মিত যাতায়াত থেকেই তাঁর রাজনৈতিক চিন্তার জীবন শুরু
পর্ব ৯: শেষবার বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগে জানলায় নিজের আঁকা দুটো ছবি সেঁটে দিয়েছিলেন গণেশ হালুই
পর্ব ৮: শীর্ষেন্দুর শৈশবের ভিটেবাড়ি ‘দূরবীন’ ছাড়াও দেখা যায়
পর্ব ৭: হাতে লেখা বা ছাপা ‘প্রগতি’র ঠিকানাই ছিল বুদ্ধদেব বসুর পুরানা পল্টনের বাড়ি
পর্ব ৬ : জীবনের কালি-কলম-তুলিতে জিন্দাবাহারের পোর্ট্রেট এঁকেছিলেন পরিতোষ সেন
পর্ব ৫ : কলাতিয়ার প্রবীণরা এখনও নবেন্দু ঘোষকে ‘উকিল বাড়ির মুকুল’ হিসেবেই চেনেন
পর্ব ৪ : পুকুর আর বাঁধানো ঘাটই প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের দেশের বাড়ির একমাত্র অবশিষ্ট স্মৃতিচিহ্ন
পর্ব ৩ : ‘আরতি দাস’কে দেশভাগ নাম দিয়েছিল ‘মিস শেফালি’
পর্ব ২: সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় শৈশবের স্মৃতির নন্দা দিঘি চিরতরে হারিয়ে গেছে হাজীগঞ্জ থেকে
পর্ব ১: যোগেন চৌধুরীর প্রথম দিকের ছবিতে যে মাছ-গাছ-মুখ– তা বাংলাদেশের ভিটেমাটির
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved