Robbar

আশ্রমের কর্মকাণ্ড থেকে বাঁচতে কখনও কখনও সুরুলের নির্জনতায় আশ্রয় নিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ

জীবনের শেষ পর্বে রবীন্দ্রনাথ কখনও কখনও যেন এক অভিমান নিয়েই সুরুলে চলে গিয়েছেন। বাস করেছেন তেতলার ঘরে, যেটিকে এখন ‘কবিকক্ষ’ বলা হয়। রবীন্দ্রনাথের প্রধান অভিভাবিকা প্রতিমা দেবী এতে খুবই বিপন্ন বোধ করেছেন।

→

মশলাদার নয়, ‘পার্সোনাল’ ফিল্ম করতে চান রাজ কাপুর, জানিয়েছিলেন তুই-তোকারির বন্ধু সলিলকে

১৯৮৮-র জুন মাসের ২ তারিখে রাজ কাপুরের প্রয়াণের সংবাদ খবরের কাগজে পাঠের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা লিখিত। ১৯৫৩-তে পরিচালক বিমল রায়ের আহ্বানে ‘দো বিঘা জমিন’ ছবির সুরকার হিসাবে সলিলের প্রথমবার প্রবেশ বোম্বের বাণিজ্যিক সিনেমা জগতে। এবং তারপরেই ইন্ডাস্ট্রিতে ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠিত পরিচালক-নায়ক রাজ কাপুরের সঙ্গে তাঁর পরিচয়ের সূত্রপাত দু’জনের ‘কমনফ্রেন্ড’ পরিচালক হৃষীকেশ মুখার্জির মাধ্যমে।

→

শিল্প-সংগীত থেকে প্রকৃতি সর্বত্র মিশে আছে ফিবোনাচ্চির গণিত

ফিবোনাচ্চির ‘লিবের অ্যাবেসি’ গোটা ইউরোপে দারুণ প্রভাব ফেলেছিল– সহজ আর দ্রুত করে দিয়েছিল ব্যবসা-বাণিজ্যের গণনা। তাঁর সংখ্যা-শৃঙ্খলা অনুপ্রাণিত করেছে বহু শিল্পী, সংগীতজ্ঞকে। তবে ফিবোনাচ্চি সিরিজের সবচেয়ে সুন্দর রূপটি ছড়িয়ে রয়েছে সারা প্রকৃতিময়। বিশ্ব ফিবোনাচ্চি দিবস উপলক্ষে বিশেষ নিবন্ধ।

→

সর্বক্ষণ অফিসের নজরদারি কি কর্মীর মেধা আদৌ বাড়াতে পারে?

নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে কর্মবিরতি এবং কর্মক্ষেত্র ও পারিবারিক জীবনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষাও যে কর্মক্ষেত্রের নিতান্ত প্রয়োজনীয় শর্তাবলি, বেশি কাজ মানেই যে ভালো কাজ নয়, তা আমরা মানতে চাই না।

→

ছবি-আঁকিয়ে অনিল চট্টোপাধ্যায় ও একটি অপ্রকাশিত চিঠি

নায়ক নয়, চরিত্রাভিনেতা হওয়ার দিকেই ঝোঁক দিয়েছিলেন তিনি। অসম্ভব ভালোবাসতেন ছবি। নিজের ছবি আঁকার হাতটিও ছিল চমৎকার। ছবির সমঝদার সেই মানুষটি চিঠির সঙ্গে মাঝে মাঝেই এঁকেছিলেন ছবি। সেসব ছবি ও ব্যক্তিগত স্মৃতির ঝলক মিশিয়ে এই লেখা।

→

উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের রামমোহন এত অপছন্দ কেন?

প্রতিকূল রাজনীতির কারণে হয়তো হীনম্মন্যতা একটুকরো অন্ধকারের মতো টিকে আছে। তাই মাঝেমধ্যেই বাঙালি-বিদ্বেষ মাথাচাড়া দেয়; এবং বাঙালির (এবং একইসঙ্গে ভারতের) আইকনদের ধরে ধরে আক্রমণ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দু’জন মনে হয় এই আক্রমণের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হয়েছেন এ পর্যন্ত– এক, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আর দুই, রামমোহন রায়।

→

সাম্যই প্রকৃতির অন্তরের কথা, সলিল চৌধুরীর এই বিশ্বাস ডায়েরির পাতায় পাতায়

১৯৪৩-এ সলিল চৌধুরীর প্রথম যৌবনের যে দিনলিপি, তা ঠিক যেন ডায়েরি-সুলভ নয়। বরং ‘খেরোর খাতা’ গোত্রীয় একটি ছোট্ট নোটবুক। আদপে তা পারিপার্শ্বিক সময়-সমাজ-মানুষ নিরীক্ষণে নৈর্ব্যক্তিক ভাবনাচিন্তায় নিজেকে গড়েপিটে নেওয়ারই অনুশীলন।

→

পায়ে লেখা যৌথ-কবিতা

ইন দ্য রেইন, ইন দ্য কোল্ড, ইন দ্য ডার্ক। ট্রাজিক ২০১৪ এবং পরবর্তী সময়ে অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ার সেই স্বপ্নময় লেখা। কনফেশন। বন্ধু-বন্দনা নয়, যেন সলিলোকি করছেন, লেখাটা উঠে এসেছিল এমনভাবেই।

→

মাতিস আর পিকাসোর ইগোর লড়াই

সালোঁ মজলিশ ও বাইরে সালোঁ প্রদর্শনীতে খুবই খোলাখুলিভাবে চলতে থাকে মাতিস ও পিকাসোর মধ্যে রেষারেষি। শোনা যায়, পিকাসোপন্থী বোহেমিয়ানরা মাতিসের ছবি তাক করে মিছিমিছি ডার্ট গেম খেলার অভিনয় করতেন।

→

ফ্যাসিজম কাব্যের মৃত্যু ঘটাতে পারে, ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন সলিল

১৯৪৩-এর নোটবইয়ের বিবর্ণ একটি পৃষ্ঠায় পাওয়া যাচ্ছে যৌবনের চৌকাঠে সদ্য পা-দেওয়া সলিল চৌধুরীর লেখালেখির এমন একটি ছোট্ট অংশ।

→