Robbar

মৃণাল সেনের ফরিদপুরের বাড়িতে নেতাজির নিয়মিত যাতায়াত থেকেই তাঁর রাজনৈতিক চিন্তার জীবন শুরু

নিজের মা তীর্থমণির নাম অনুসারে বাড়িটির নাম রাখেন 'তীর্থ নিবাস'। এই তীর্থ নিবাসে সেই সময়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের আনাগোনা ছিল। হঠাৎ হঠাৎ বিপ্লবী পূর্ণচন্দ্র দাস তাঁর ‘শান্তিসেনা’ নিয়ে চলে আসতেন দুপুররাত্রে ঝিলটুলিতে, সকলের খাওয়ার রান্না একহাতে করতেন মৃণাল সেনের মা সরযূবালা সেন।

→

সেলসগার্লের চাকরিতে মেয়েরা কীভাবে সাজবে, কতটা সাজবে, তা বহু ক্ষেত্রেই ঠিক করত মালিকপক্ষ

দীর্ঘ সময়ের কাজ, রাস্তায় অনেকক্ষণ কাটানো, শৌচালয়ের অভাব, পথের নানা বিপদ, চাকরি টেকার অনিশ্চয়তা, পুরুষ সহকর্মীদের শ্লেষ, বসের হাতে হেনস্থার ভয়, কাজটা সহজ ছিল না 'মহিলা সেলসম্যান'দের। বড়লোক কাস্টমারদের মেজাজের ওঠানামাও সামলাতে হত তাঁদের।

→

রূঢ় সত্য যদি অপ্রিয়ই হয় তাহলে এত শিল্পসুষমামণ্ডিত চেহারায় দেখানোর কী দরকার ছিল সালগাদোর?

তৃতীয় বিশ্বের কোনও এক পূর্ণিমায় যদি এক ঝলসানো রুটির ইমেজারি আমাদের মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, তাহলে চতুর্থ, পঞ্চম বিশ্বের মানুষের কাছে ওই চন্দ্রিল অভিজ্ঞতা ঠিক কেমন ছিল?

→

কিং কোহলি দেখালেন, ধৈর্যের ফল বিরাট হয়

খেলা‌ এমনই এক ধৈর্য পরীক্ষার অগ্নিকুণ্ড, যা তার মহীরুহকেও রেয়াত করে না। ক্রিকেট কেরিয়ারের অন্তিম লগ্নে পৌঁছে বিশ্বকাপ পেয়েছিলেন শচীন। ২৪ বছরের শবরীর প্রতীক্ষা শেষে। লিওনেল মেসিও সহজে পাননি বিশ্বজয়ীর বরমাল্য। ক্রিশ্চিয়ানো তো চল্লিশেও যক্ষের মতো আকাঙ্ক্ষা আগলে বসে। আসলে ধৈর্যের ফল বরাবরই মিঠে হয়‌।

→

লেনিনের স্থান কোথায় হবে– তা নিয়ে আজও রাশিয়ায় তর্ক চলছে

২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শতকরা ৪০ জন রুশি ইতিহাসে তাঁর ভূমিকাকে ইতিবাচক হিসেবে গণ্য করেন, মাত্র শতকরা ২০ জন নেতিবাচক বলে মনে করেন।

→

উপনিবেশের মন ও উত্তরণ: যে পথ দিয়ে গুগি ওয়া থিয়োঙ্গ হেঁটেছেন

রবীন্দ্রনাথ কেবল নন, প্রফেসর গুগির চেতনায় প্রভাব বিস্তার করেছিল ভারতীয় কাব্য-ইতিহাস মহাভারত। মহাভারত প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন একলব্যের গল্প।

→

নারী শরীরের পণ্যায়নের সমালোচনা করতে গিয়ে মিলা ম্যাগি যৌনশ্রমিকদের অপমানই করলেন

ভুলে গেলে চলবে না যে, ‘বেশ্যা’ পরিচিতি– বা তাকে ঘিরে ঘৃণা, লজ্জা, অপমান– এই পুরো কাঠামোটাই পুঁজিবাদী এবং পুরুষতান্ত্রিক ক্ষমতার জোট।

→

ভারতের প্রতিটি বন্যপ্রাণ বাল্মীক থাপারের মৃত্যুর খবরে হয়তো দু’-ফোঁটা চোখের জল ফেলেছে

লাইন দিয়ে দাঁড়ানো জিপসি-ভর্তি মানুষের হাজার ক্যামেরার সাটারের শব্দকে উপেক্ষা করে যেমন রাজকীয় ভঙ্গীতে হেঁটে যায় ভারতীয় বাঘ, তেমনই ভ্রুক্ষেপহীন ছিল বল্মীক থাপারের কণ্ঠস্বর, লেখা।

→

দু’পায়ে দু’রকম জুতো পরে মা দৌড়ে বেরিয়ে গেল, ইবতিসম্‌-এর উপন্যাসের শুরু এমনই আকস্মিক

দিদিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত নাতনি আলা খুঁজে পাচ্ছে দিদিমাকে সমুদ্রের তীরে, সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে বসে আছে। চুপ করে বসে আছে। বাচ্চা মেয়ে। সে বুঝতে পারে দিদিমা ওই ভাবে বসে বসে সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে মরে গেছে!

→

অন্ধের স্পর্শের মতো দিগন্তের প্রথম আলো

চোনজিন আংমো একজন দক্ষ পর্বতারোহী, ঠিক আর পাঁচজন পর্বতারোহীর মতো নয়, তাঁদের থেকেও স্পেশাল! কারণ তাঁর ‘ভিশন’ সবার চেয়ে আলাদা। ঠিক যে ভিশনের কথা বলেছেন হেলেন কেলার, যার সাফল‌্য চোখে দেখা, বা ছুঁয়ে দেখা যায় না, শুধু অনুভব করা যায়।

→