Robbar

এক পৃথিবী হাঁটব বলে, নিজের পাড়ায় আর ফিরিনি

এ মৃত্যুর নেপথ্যে ধর্ষণের ভয় ছিল কি না, সে প্রশ্ন উড়িয়ে দিয়ে শোনানো হবে এমন এক কাহিনি যাতে মনে হবে নিশুতি রাতে মেয়েটিরই বুঝি ছোঁয়াছুঁয়ি খেলার ইচ্ছে হয়েছিল।

→

আমি বিশ্বাস করি সই ছবিরই অংশ

কবিতা, ছবি, রবীন্দ্রনাথ, শিল্পচিন্তার নানা টুকরো-টাকরা নিয়ে যোগেন চৌধুরীর সাক্ষাৎকারের প্রথম পর্ব।

→

ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং তার পূর্বসূরি দুই নায়ক ও একটি ছদ্মবেশী জঁর

বর্তমানের ‘মাসি’ ছবির প্রচারকরা ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’-কে আদ্যন্ত ভুল পড়ে। অথবা, স্করসেসে এবং ডি নিরোর ক্রিটিকালিটি অগ্রাহ্য করে তারা ট্র্যাভিসের মধ্যে তাদের ফ্যাসিস্ট টক্সিসিটির ম্যানিফেস্টো পেতে চায় বলেই তারা বলে যে তাদের সিনেমাটিক ব্রুটালিটির অন্যতম পূর্বসূরি ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’।

→

অপরাধ ঢাকতে নারীতে পাল্টে‌ যাওয়া যে ছবির বিষয়, সেখানে চাপা রূপান্তরকাম-বিদ্বেষ থেকে যায়

মানিতাসের 'এমিলিয়া পেরেজ়'-এ পরিণত হওয়াটা দেখে মনে হয় পরিচালক যেন জানেনই না আজও পৃথিবীতে একজন রূপান্তরকামী মানুষের জীবন কতটা দুর্বিসহ।

→

গ্রহ-নক্ষত্রের তাড়নার এই কুম্ভমেলার সঙ্গে অমৃত কুম্ভের সম্পর্ক নেই

ভবিষ্য-পুরাণের শ্লোক থেকে বোঝা যায়, আধুনিক কুম্ভমেলার জন-সমাগমের ভিত্তি তৈরি হয়েছে এইসব সময় থেকেই। তবে এখানে মনে রাখতে হবে– ভবিষ্য-পুরাণের অনেক অংশই এই সেদিন লেখা হয়েছে, এতটাই সেদিন যে, এখানে ওয়ারেন হেস্টিংস থেকে ইলায়জা ইম্পে এমনকী কুইন ভিক্টোরিয়ারও বর্ণনা আছে!

→

রসুইঘরে ঝাঁজ কিছু কম পড়িয়াছে!

রান্নাঘরের মতো অস্তিত্ব গিলে-খাওয়া একাকিত্বের হাতকড়া যে এমনিতেই জীবন জুড়ে দগদগে ঘায়ের মতো বয়ে বেড়াতে হয়, তা বোঝানোর দায়টা কে নেবে?

→

সন্তানের চেয়ে সাহিত্য প্রিয়, জীবনসঙ্গীর অভিযোগেও থামেনি দুই প্রখর তরুণীর সংলাপ

যাঁরা আধমরাদের ঘা দিয়ে বাঁচাতে চেয়েছিল, বেশিদিন বাঁচতে পারেননি নিজেরা। ‘স্বামী’ ও ‘সংসার’ নামক বিষাক্ত গহ্বর তাঁদের টেনে নিয়েছিল। এই লেখা ফরোগ ফরোখজাদ ও সিলভিলা প্লাথকে নিয়ে। তাঁদের চেতনার রং ধারণ করে জ্বলেছে আলো– পুবে-পশ্চিমে। আমরা চোখ মেলেছি আকাশে– আমরা শুনছি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের এই দুই নক্ষত্রের সংলাপ।

→

শান্তিনিকেতনের আলপনা বঙ্গসংস্কৃতিতে চিরস্থায়ী যে ক’জন আশ্রমকন্যার দরুন, তাঁদের প্রথমেই থাকবেন সুকুমারী দেবী

রবীন্দ্রনাথ তাঁর আশ্রমবিদ্যালয়ের আশ্রমকন্যাদের অগাধ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। সেখানে আলাদা করে কোনও প্রহরী রাখতেও দেননি। মেয়েদের স্বাধীন সত্তাকে এতটাই মূল্য দিতেন তিনি। তাই চিত্রনিভার স্কেচ করতে যাওয়ার জন্য তিনি কোনও সীমানা নির্দেশ করেননি, ছবি আঁকার জন্য তিনি যতদূর খুশি যেতে পারতেন।

→

এ-পরবাসে কেউ কি অন্তত আছে, যার জন্য লড়াইটা টিকিয়ে রাখা যায়?

মৃত্যু প্রতিরোধের পথটি কি অতি সহজ ছিল না? সহমর্মিতার প্রয়োজন নেই, ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস অফিস যদি শুধু তাদের ন্যূনতম দায়িত্বটুকু পালন করত; যদি অন্তত একবার অভিযুক্ত ছেলেটিকে ডেকে পাঠিয়ে তার সঙ্গে কথা বলত, তাকে শাসন করত কিংবা কাউন্সেলিং, তাহলেই কি অনেকখানি উপকার হত না?

→

মস্কোর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের মিছিলে ভারতের পতাকা থাকবে না-ই বা কেন?

সোভিয়েত মহাজাতি গঠনের যে-মহাযজ্ঞের সূচনা হয়েছিল, তা পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর এইসব মানুষের স্থান এখন কোথায়?

→