সুন্দর করে বড় হরফে লিখে পত্রিকায় লেখা পাঠাতেন। কিন্তু সম্পাদকরা লেখাটা অনেক বড় বলে প্রায়ই সে লেখা ফেরত দিয়ে দিতেন।
বর্ষশেষ হোক বা বর্ষ শুরু, ইংরেজি বা বাংলা, ঘরে বসেই এখন ফায়ার স্টিকে সিনেমা দেখতে দেখতে পরিবারের সবাই মিলে মৌতাত করা যায়– গিন্নি কাদা চিংড়ির বড়া আর স্যালাড রাখে সামনে আর পোর্ট ওয়াইনে চুমুক দেয়, কর্তা হুইস্কিতে আর সন্তান ব্রিজারে।
প্রীতীশ নন্দীর চলে যাওয়া আসলে শিল্পের ক্ষতি হওয়া। যে শিল্পীসত্তাকে তিনি সকলের মধ্যে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।
প্রীতীশ নন্দীর মজা হল, প্রীতীশ আর কারও মতো নয়। বাজারে যে এত একরকম লোক, বাজারে একরকম যে এত জিনিস, প্রীতীশ সেসবের বাইরে। শুধু বাইরে নয়, সম্ভবত এসবের বিরুদ্ধেও।
ইচ্ছে করে সমরেশ কালকূটকে ডেকে এনে শতবর্ষ পরের এই মেলার ব্যবসায় একবার পদচারণা করাই। নেহেরুর ভারত আর মোদি-যোগীর ভারতের ভেদটুকু আমাদের বলে দিয়ে যান।
দীর্ঘ আখ্যান পরিক্রমার পর 'দান ছাড়ব না' এই প্রতিজ্ঞা সম্বল করে, নতুন সময়ের বড়ায়িনন্দন, বিশ্বজিৎ-এর কথকতাকে অভিনন্দন জানাই
জেমস প্রিন্সেপ ছিলেন বহুমুখী প্রতিভাধর এক মানুষ। স্থাপত্যবিদ্যা, আবহাওয়াবিদ্যা, চিত্রাঙ্কন, ধাতুবিদ্যা, মুদ্রাতত্ত্বের পাশাপাশি ভাষা ও হরফবিদ্যাতেও তাঁর বিপুল জ্ঞান ছিল। কলকাতার প্রিন্সেপ ঘাট তাঁর নামানুসারেই। আজ জেমস প্রিন্সেপের ২২৫তম জন্মদিন।
প্রীতীশ ছবিকে কতটা যে ভালোবাসত, ইলাস্ট্রেটেড উইকলির পুরনো সংখ্যাগুলো দেখলেই বোঝা যায়।
আসলে প্রীতীশদা নিজে ‘হাজারো খোয়াইশে অ্যায়সি’-র সময়ের মানুষ। সেই সময়টাকে তিনি বয়ে বেরিয়েছেন আজীবন।
সেন মানে, সঞ্জয় সেন। বাংলাকে দীর্ঘ সময় পর সন্তোষ ট্রফি জেতানো ‘সেনসেশনাল’ সেন! বাংলা ফুটবলের ‘এল মায়েস্ত্রো’ কিংবা সেন ‘মায়েস্ত্রো’!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved