Robbar

মুখ ও মণ্ডল

হাতের লেখা ছোঁয়ার জন্য আপনার ছিল ‘ভানুদাদা’, আমাদের একজন ‘রাণুদিদি’ তো থাকতেই পারত

ভারতের শিল্পজগতের শেষ ‘লেডি’ আপনি, আমাদের প্রিয়, লেডি রাণু মুখার্জি।

→

পুবের কেউ এসে পশ্চিমের কাউকে আবিষ্কার করবে– এটা ঢাক পিটিয়ে বলা দরকার

বিমূর্ত অভিব্যক্তিবাদের শিল্পী হ্যারল্ড শ্যাপিনস্কিকে আবিষ্কার করেছিলেন এ দেশের আকুমল রামচন্দ্র। আকুমলের বহু চেষ্টার পর লন্ডনে প্রথম প্রদর্শনী হয় শ্যাপিনস্কির। বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘দ্য নিউ ইয়র্কার’ এই আবিষ্কারের গল্প নিয়ে ২০ পৃষ্ঠা জুড়ে বিশাল লেখা প্রকাশ করে।

→

অন্ধকার নয়, আলো আঁকতেন গণেশ পাইন

গণেশ পাইনের শিল্পকর্ম মহৎ সেখানেই, যেখানে তিনি দর্শককে নিয়ে যেতে পারেন সমকালীন বাস্তবতা থেকে নিজের তৈরি কল্পনার নতুনতর বাস্তবতায়।

→

প্রীতীশ নন্দীর চেয়েও কলকাতা ঢের বেশি চেনা অমিতাভের!

একথা বলেছিলেন অমিতাভ বচ্চন নিজেই। কলকাতায় গ্যালারি এইট্টি এইটের ছবির প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে এসে।

→

রুদ্রদা, আপনার সমগ্র জীবনযাত্রাটাই একটা নাটক, না কি নাটকই জীবন?

রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত এখন ৯০ বছরের। আমাদের একান্ত ইচ্ছা, শতবর্ষ পালনটা ওঁর সঙ্গে আমরা একসঙ্গেই করব। এই যে নাটকের একটা আলাদা সংসার এবং সে সংসারে সদস্যদের সবার মন জুগিয়ে, ভালো-মন্দ বুঝে দীর্ঘদিন ধরে কাজটা সুন্দর করে করলেন রুদ্রদা, সেটা ওঁর আজকালকার হাসি দেখেই বুঝতে পারি।

→

ক্ষুদ্রকে বিশাল করে তোলাই যে আসলে শিল্প, শিখিয়েছিলেন তাপস সেন

আলো দিয়ে ছবি আঁকতেন তাপস সেন। বলতেন, খুব ভালো জিনিস হলেও বারবার দেখাতে নেই। মোটে একবার দেখাও, বড়জোর আর আধবার, মানে ওয়ান অ্যান্ড হাফ। দু’-তিনবার কক্ষণও নয়। অল্পতে খুশি হও, প্রকৃতির কাছে থাকো।

→

নিজের মুখের ছবি ভালোবাসেন বলে জলরঙে প্রতিলিপি করিয়েছিলেন মেনকা গান্ধী

সালোয়ার কামিজ পরে, গায়ে লাল শাল জড়িয়ে মেনকা গান্ধী একবার এলেন শীতকালে পাড়া বেড়ানোর মতো ঘরোয়াভাবে দিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিটাট সেন্টারে। যেন পাশের বাড়ির বনানীদি!

→

ড. সরোজ ঘোষ আমাকে শাস্তি দিতে চাইলেও আমাকে ছাড়তে চাইতেন না কখনও

উন্নততর কাজের জন্যই বদলি করেছিলেন বারবার, এক এক সময় মনে হয়েছে ড. ঘোষ আমার ওপরে রাগলে, আমাকে ধমকালেও এটা ওঁর নাটক ছিল, অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নাটক।

→

মধ্যবিত্ত সমাজে ঈশ্বরকে মানুষ রূপে দেখেছেন রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়

রামানন্দ বন্দোপাধ্যায় শিল্পী যতটা, তার চেয়ে কর্মী বেশি, সেটা ওঁর  নিজের কথা। কর্ম করতেই আনন্দ। উনি গৃহী-সন্ন্যাসী। রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় আমার ছবি আঁকার গুরু নন, উনি আমার জীবন যাপনের পথপ্রদর্শক।

→

‘তারে জমিন পর’-এর সময় আমির খান শিল্পীর আচার-আচরণ বুঝতেই আমাকে ওঁর বাড়িতে রেখেছিলেন

আমিরের বাড়িতে একসঙ্গে খেতাম রাতের খাবার, দিনের খাবার শুটিং-এর লোকেশনে। খাওয়ার পাতে বাঙালিদের মতোই হাতের এঁটো শুকিয়ে যেত, কথা আর শেষ হত না।

→