Robbar

ইতি কলেজ স্ট্রিট

রয়্যালটি-মুক্ত বইয়ের ওপর প্রকাশকদের ঝোঁক চোখে পড়ছে বইমেলাতেও

নতুন লেখককে এড়িয়ে গিয়ে পুরনো লেখকদেরই বই ক্রমাগত করে যাওয়ার মধ্যে এক ধরনের চিন্তার স্থবিরতা আছে বলে আমার মনে হয়। একটু গভীরে গেলে মনে হয়, রয়্যালটি যুক্ত বই-ই প্রকাশকের পক্ষে মঙ্গলদায়ক, সুবিধে অনেকগুলো। একই বইয়ের দশ-পনেরো রকম সংস্করণ বাজারে থাকবে না। বইটা আপনি নির্ভয়ে প্রচার করতে পারবেন।

→

শেষমেশ রেগে গিয়ে আমাকে চিঠিই লিখে ফেলেছিলেন শঙ্খ ঘোষ!

৫ ফেব্রুয়ারি শঙ্খ ঘোষের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে এই পর্বে শঙ্খ ঘোষকে স্মরণ। জরুরি অবস্থার শঙ্খ ঘোষ তো বটেই, এই পর্বে শঙ্খ ঘোষের এমন একটি ছবিও রইল, সেখানে তিনি কান এঁটো করে হাসছেন। বিরল এই দৃশ্য! বিরল অবশ্যই তাঁর রাগটুকুও। কেন? তা পড়ুন।

→

৩০০০ কপি বিক্রির মতো জীবিত বা মৃত লেখক আর হয়তো নেই

বইমেলা তাই আমার কাছে মানুষের সঙ্গে থাকা। মানুষকে নিয়ে চলা। কারণ মানবসভ্যতায় বই ও মানুষ চিরকাল পাশাপাশিই চলেছে।

→

কম বয়সে আমাদের রোববারের আড্ডা ছিল ২৮ নম্বর প্রতাপাদিত্য রোড, আশুদার বাড়িতে

নিয়মিত আসতেন প্রফুল্লদা, কলহন (গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায়), দ্বারেশচন্দ্র শর্মাচার্য, সংকর্ষণ রায়, অজিতকৃষ্ণ বসু (অ.কৃ.ব), দেবল দেববর্মা, তাছাড়া নামী-দামি প্রকাশক ও সিনেমা জগতের অনেক মানুষ।

→

‘লেখা বড় হচ্ছে’ অভিযোগ আসায় খুদে হাতের লেখায় পাণ্ডুলিপি দিতেন প্রবোধবন্ধু অধিকারী

সুন্দর করে বড় হরফে লিখে পত্রিকায় লেখা পাঠাতেন। কিন্তু সম্পাদকরা লেখাটা অনেক বড় বলে প্রায়ই সে লেখা ফেরত দিয়ে দিতেন।

→

দু’বছরের মধ্যে সংস্করণ না ফুরলে অন্য জায়গায় বই ছাপার চুক্তি ছিল শরদিন্দুর চিঠিতে

শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো লেখকেরা বই দেওয়ার আগেই সমস্ত চুক্তি ও আর্থিক বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তবেই বই দিতেন। আমাদের সঙ্গেও তা-ই হয়েছিল। আমরা তাঁর প্রথম যে বইটা করলাম সেটা আগে ছিল একটি চিত্রনাট্য।

→

পূর্ণেন্দু পত্রীর বাদ পড়া প্রচ্ছদ ও দিনেশ দাসের কবিতার শ্রেষ্ঠ দিনগুলি

পূর্ণেন্দুবাবু, আমার শ্রেষ্ঠ কবিতার জন্যে আপনার আঁকা ছবি দেখলাম প্রচ্ছদটি আমার ‘কাস্তে’ কাব্যগ্রন্থের উপযুক্ত। ওটি পরের সংস্করণ ‘কাস্তে’তে ছাপা হ’লেই ভাল। কিন্তু শ্রেষ্ঠ কবিতার ওটি প্রচ্ছদ হ’তে পারে না।

→

সব প্রকাশনার যাবতীয় বইয়ের হদিশ পাওয়া যেত ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’তে

বিজ্ঞাপনের নিচে ঠিকানার জায়গায় আমাদের দে’জ পাবলিশিং-এর ঠিকানা, ১৩ নম্বর বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট লেখা আছে। যদি খুব ভুল না করি তাহলে এই ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ দু-বার মাত্র প্রকাশিত হয়েছিল। ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ সংকলন ও ছাপার ভার ছিল বামাদার ওপর।

→

নিছকই একটা পত্রিকা নয়, ‘কলেজ স্ট্রীট’ আমাদের আবেগ

সাহিত্যের সব দিকে ‘কলেজ স্ট্রীট’ হাত না বাড়ালেই ভালো। বলাইবাহুল্য এই মতামতকে আমরা আদপেই গুরুত্ব দিইনি।

→

খুদে পাঠকদের জন্য মিনিবই তৈরির কথা প্রথম ভেবেছিলেন অভয়দা

তবে সত্য চক্রবর্তীর সঙ্গে জুটি বেঁধে অভয়দার আরেকটা বইও খুব জনপ্রিয় হয়– শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘এক পাত্র সুধা’। এর মূল পরিকল্পনা সত্যবাবুরই, তিনিই শক্তিদার নানা বই থেকে কবিতা বেছেছিলেন। তবে অভয়দার অনুরোধে  শক্তিদা সুনীলদাকে একটা চিঠি লিখে এ-বইয়ের সম্পাদনা করতে বললে সুনীলদা তাতে সাড়া দিয়ে সম্পাদকীয় তুল্য এক টুকরো গদ্য লিখে দেন।

→