Robbar

কলাম

সেই প্রথম কেউ আমায় ‘ডিরেক্টর’ বলল

জীবন যে আসলে এক্সট্রাভ্যাগেন্ট, জানতে শিখলাম ঋতুদাকে দেখে।

→

মাতৃভাব অবলম্বন করে ঈশ্বর-আরাধনার মতো আর কোনও সহজ শুদ্ধ পন্থা নেই

সন্নিকটে দুর্গাপুজো। ‘মা’ বলে আন্তরিক ডাকলে মাতৃরূপিণী ঈশ্বরী-দুর্গা সন্তানের প্রার্থনায় বিগলিত হয়ে সহজেই সাড়া দেন।

→

আলু গোল বলে আলুর চপকেও গোল হতে হবে নাকি?

শহরের মানুষ যতই সবজির আকৃতি বুঝে চপ বানিয়ে খাক, সব জায়গার মাটির মানুষের কাছে স্বাদই শেষ কথা– ঠান্ডা হোক বা গরম, তৃপ্তি দিয়েই খাবার হজম করে নেয়।

→

ভাগ্যিস একরত্তি স্কেচখাতাটা পুরীর মন্দিরে কেউ আটকায়নি

জগন্নাথ মন্দির চত্বরে সেবার তেমন ভিড় নেই। দিব্যি স্কেচ হল।

→

মানুষ হয়ে জন্মেছি, ব্যাং কী করে জন্মায়, তা জেনে কী হবে?

পুরনো কলকাতার ছাপোষা উচ্চারণে অচিরেই থিয়েটার রোড হয়ে যায় সেক্সপিয়ার সরণি।

→

দেশপ্রেম শেখানোর ভয়ংকর স্কুলের কথা লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, এমন স্কুল এখনও কেউ কেউ গড়তে চান

বর্তমানে বিদ্যালয়ে ও বিদ্যায়তনে এই অন্ধতাকে নির্বিচারে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। উল্টো বিচার করছেন যাঁরা, তাঁদের প্রতি সবাই খড়্গহস্ত।

→

যেখানে মৃত্যু প্রবেশ করতে পারে না, শুধু জীবনের জয়গান

পৃথিবীতে এমন কোনও ভূখণ্ড নেই, যেখানে মৃত্যু স্পর্শ করেনি।

→

শিলাজিৎ মুম্বইতে কী হারাবে পাগলা, মুম্বই হারিয়ে ফেলতে পারে শিলাজিৎকে

একদিকে হঠাৎ একটা খ্যাতির খোঁচা, তার সঙ্গে একটা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ অফিসের একটা কাজের দায়িত্ব– এই দুইয়ের চাপে আমাকে ডাক্তার দেখাতে হয়েছিল।

→

অমিতাভ বচ্চনকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি যে হোটেলে

এই হোটেলের সুইমিং পুলে সাঁতার শিখেছিলেন সায়রা বানু, সঞ্জয় দত্ত। এখানের হেলথ ক্লাবে নিয়মিত আসতেন শ্রীদেবী, রাকেশ রোশন, প্রেম চোপড়া, জিতেন্দ্র। কেরিয়ারের শীর্ষে, শহরে থাকলে, জিতেন্দ্রকে প্রায়ই পাওয়া যেত এ হোটেলের লবিতে; দেদার অটোগ্রাফ দিতেন।

→

অপ্রত‌্যাশিত অথচ অমোঘ পরিবর্তনের সে নিশ্চিত নায়িকা

জ্ঞানদার পায়ের নীচে মাটি শক্ত করতে বিলেত থেকে ফিরে আসছে তার আই.সি.এস স্বামী।

→