মাঝে, গোধরায় একটা ট্রেন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে হঠাৎ আগুন জ্বলে উঠল গুজরাতে। পুড়ে খাক হয়ে গেল মহল্লার পর মহল্লা, নির্বিচারে চলল খুন-ধর্ষণ। তার মাঝেই বিশ্বকাপ জিতে গেল স্বপ্নের ব্রাজিল টিম, সেই রোনাল্ডো, রবার্তো কার্লোস, রোনাল্ডিনহোর ব্রাজিল।
আধুনিক আর্টের প্রায় সবক’টি রাস্তায় ছবি ঠাকুরের পায়ের চিহ্ন সুস্পষ্ট ছাপ রেখে গিয়েছে।
ভ্রু-পল্লবে ডাক দিলে, এ শহরে সব দেখা হয় সিঙ্গল স্ক্রিনে। সিনেমাই সিঙ্গল আর যুগলকে এক হলে বেঁধে রাখে। ক’দিন আগেই বাসে শুনেছি এক ভদ্রলোক বলছেন ‘যুগলসের সামনে বেঁধে দেবেন’। ভাবি, অবাক হয়ে, যুগল তো এমনিই বহুবচন, আবার যুগলস কেন!
শাশ্বতী বলল, ‘তোর কথা ভাবছি, এবার তুই কী করবি, কখনও তো ম্যাচিং ব্লাউজ দিয়ে শাড়ি পরিস না। যে কোনও শাড়ির সঙ্গে তোর ইচ্ছেমতো ব্লাউজ পরে নিস, সাদা-কালোয় অসুবিধে ছিল না, এবার তো রঙে বোঝা যাবে!’
জোট আছে বলেই ঘোঁট আছে। আছে ভোটের রঙ্গ। তার টানেই বিদগ্ধরা পতঙ্গবহ্নি হয়ে ছোটে। ছুটে গিয়ে আগুনে পুড়ে মুখ কালো করে। ইতিহাস তার এলেম না বুঝুক, তাতে বয়েই গেল। আমপাবলিকের মন-মজলেই হবে।
এই অবিশ্বাস, অপ্রত্যয় এবং সংশয়ের যুগে হান কাং-এর উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন্স’ ফিরিয়ে নিয়ে এল বাক্যহীন চক্ষুহীন অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো।
পেরেস্ত্রৈকার প্রথম বছরেই গর্বাচ্যোভের মদ্যপান বিরোধী প্রচারের ফলে মদ্যপায়ীরা সাময়িকভাবে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিল। হোটেল-রেস্তোরাঁয় পর্যন্ত অ্যালকোহল দুর্লভ হয়ে পড়েছিল।
পৃথিবীর সব মানুষই এক একজন কমবেশি জাদুকর।
বইটি বিক্রি এবং প্রকাশের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সত্যজিৎ রায়-এর পরিবারের পক্ষ থেকে সিটি সিভিল কোর্টের ১৩ নম্বর বেঞ্চে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আমার বাইশ বছরের প্রকাশক জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি।
এই ছবিমালা কলকাতা বিশেষ দেখেনি। পত্র-পত্রিকায় বা বৌদ্ধিক আলাপ-আলোচনায় খুব বেশি উল্লেখ পাওয়া যায় না এই বিশাল অ্যালবামের। বলা বাহুল্য, শহরের অতীতচর্চায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এইসব ছবি। নাগরিক জীবনের এক বিশেষ রূপ পাওয়া যায় এগুলিতে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved