Robbar

কলাম

রবীন্দ্রনাথের চিত্রপটে রং-তুলিতে সাজিয়ে তোলা ফুলেরা কেমন? কী নাম তাদের?

রবি ঠাকুরের ফুলের ছবির দিকে এক নজর তাকালে বোঝা যায় ইম্প্রেশনিস্ট শৈলীর তুলির আঁচড়ে আঁকা হয়েছে সেসব ছবি। ঘন অন্ধকারে পটে আলোকিত ফুলের উজ্জ্বল উপস্থিতি।

→

ফতুয়া ছেড়ে জামা পরতে হয়েছিল বলে খানিক বিরক্ত হয়েছিলেন দেবব্রত বিশ্বাস

দরজার সামনে শম্ভু মিত্র, রেকর্ডিং শেষ করে সবে ফ্লোর থেকে বেরিয়েছেন। গম্ভীর মানুষ, সাহস সঞ্চয় করে কাছে গিয়ে প্রণাম করি, মাথায় হাত রাখলেন। পাশে ছিল চৈতি ঘোষাল অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ওর বাড়ির টিভিতে আমাকে দেখতে পায় তাই এই বিস্ময়, নিচু গলায় জানাল ডাকঘরের অমল।

→

পুজো এলেই ‘সর্বজনীন’ নতুবা নিঃসঙ্গ?

পাশের মানুষটিকে নিজের গ্রাসে টেনে নিয়ে তাকে গৌণ করে দেওয়া। এই যে একক মুখ্য মানুষ, সে কি আদতে রক্তকরবীর রাজার মতো ক্ষমতাবান তথাপি নিঃসঙ্গ নয়?

→

যে ভাতের হোটেলে মাছকে ‘তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া’ বলতে হবে না, সেখানেই রোজের বেঞ্চি বুক করতাম

আমরা তো এদিকে হোম-ডেলিভারিকে বিদায় দিয়ে ততদিনে ভাতের হোটেলে বেঞ্চি বুক করে ফেলেছি। যে কোনও মেসতীর্থেই ধীরে জেগে ওঠে এই সব হোটেল। তাদের হোটেল বললে বড় পাঁচ-সাত তারা-রা কুপিত হতে পারে। না বললে, আমাদের সম্মানে লাগে।

→

কুন্দেরার টেবিলে বসে কুন্দেরাকে চিঠি

ভেরা হ্রাব্যানকোভা, মিলান কুন্দেরার স্ত্রী। তাঁর লেখক-স্বামীকে তিনি উপহার দিয়েছিলেন যে-কালো মুকুর মসৃণ টেবিলটি, সেই লেখার টেবিলে বসে কুন্দেরার উদ্দেশে ভেরা লিখছেন এই চিঠি।

→

দিব্যি ছিলাম হাসপাতালে

গ্রীষ্মকালে হাসপাতালে বাড়তি খাবার খোলা জানলা দিয়ে বাইরে থেকে পাচার হয়ে চলে আসত। শীতকালে অবশ্য সে উপায় ছিল না।

→

ঘোড়াদৌড়ের মাঠে ফ্যাশন প্যারেড চালু করেছিলেন মরিন ওয়াড়িয়া, হেঁটেছিলেন ঐশ্বর্য রাইও

আমাকে মাঝে মাঝে বম্বে ডাইং-এর ফ্যাক্টরিতে পাঠাতেন মিসেস ওয়াড়িয়া। তোয়ালে, বিছানা চাদর, বালিশের ওয়াড় এমনকী, লুঙ্গিরও ডিজাইন। শিল্পের এই বিচিত্র ব্যবহার ভুলব না। লোকে বলে, ফ্যাশন ধনীদের জন্য। আসলে সমস্ত কিছুই শেষ পর্যন্ত চাপানো হয় দরিদ্র শ্রেণি আর সাধারণ নাগরিকের ঘাড়ে।

→

তাপস সেন কিংবা খালেদ চৌধুরী নিজের সৃষ্টির জন্য আপস করেননি কোনও দিন

তাপস সেন, খালেদ চৌধুরী নিজেদের কাজটিকে তাঁরা এতই আদরের বলে মনে করতেন যে, তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করতেন। এবং সেই সৃষ্টিশীল কর্মটিকে রক্ষা করার জন্য শেষ সীমা পর্যন্ত যেতে কুণ্ঠা বোধ করতেন না।

→

মানবদার বিপুল অনুবাদের কাজ দেখেই শিশির দাশ তাঁর নাম দিয়েছিলেন– ‘অনুবাদেন্দ্র’

মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের আরেকটি অতুলনীয় কাজ আমরা ছাপতে পেরেছিলাম– ‘হরবোলা’। সম্ভবত এই নামে মানবদা একটি পত্রিকা শুরু করেছিলেন। সেই পত্রিকার নির্বাচিত রচনা ছাপা হয়েছিল এই সংকলনে।

→

অমর চিত্রকথা, চাচা চৌধুরী ও ইরোটিকার পৃথিবীতে এসে পড়ল তরুণ বেপরোয়া নায়কদের দিন

তরুণ ইরফান খান অর্থাভাবে জুরাসিক পার্কের টিকিট কাটতে পারেননি। পরে এই ফ্র্যাঞ্চাইজির পুনর্জন্ম যখন ঘটল 'জুরাসিক ওয়ার্ল্ড'-এ, তখন ইরফান রইলেন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে। একে ‘পোয়েটিক জাস্টিস’ ছাড়া আর কী বলা চলে?

→