লেখার টেবিলে বসলেই টেবিলটা আমাকে নিয়ে যায় আমার অতীতে। আমার আমাকে বলে, ‘তোর অতীতের পাপ, অপরাধ, নরকই তোর লেখার স্বর্গ। সব রত্ন লুকিয়ে আছে ওখানেই। তোর পক্ষে লেখার উপাদান আর কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়।’
পঞ্চাননতলার পাশে ফণী পোটোর বাড়ি বলে কি কেউ একটা লিখে দিতে পারত না! তাহলে আমিই করব এবার। এই লেখাটার মাধ্যমেই ইন্টারনেটে নাম তুলব ফণীজ্যাঠার।
সাহিত্যের সব দিকে ‘কলেজ স্ট্রীট’ হাত না বাড়ালেই ভালো। বলাইবাহুল্য এই মতামতকে আমরা আদপেই গুরুত্ব দিইনি।
পিট সিগার নাজিমের ইংরেজি অনুবাদটিকে জেমস ওয়াটারের একটি আইরিশ লোকগান ‘the great selche of sule skerry’-র সুরে বসালেন।
মুখের চামড়া থেকে মেক-আপ তুলতে তুলতে চোখ কড়কড় করছিল। নিশ্চয়ই চোখের বালিই হবে।
সংশোধনের অছিলায় কবিতার ফেলে দেওয়া শব্দেরা এখানে জেগে উঠেছে কীসব আশ্চর্য চেহারা নিয়ে। তথাকথিত মার্কা দেওয়া সুন্দরের সঙ্গে এদের কোনও যোগ নেই।
আজ ভারতীয় সিনেমার শরীরে যখন বাসা বাঁধছে গোয়েবেলসীয় প্রোপাগান্ডা, তখন সেই ছয়-সাতের দশক থেকে কারণে-অকারণে, প্রেমে-বিরহে, স্কুলকলেজ বা অফিস কাটিয়ে বা পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে সিনেমা হলের আশ্রয় যারা নিয়েছে, তারা জানে অন্ধকারের মহিমা। শেষ হল জনতা সিনেমা হল।
সেই সোভিয়েত দেশও নেই, পার্টিও নেই– এই বলে নিজের মনকে বুঝিয়ে আমি বিশেষ এক মহলের জন্য সাংবাদিকতার কাজে নেমে পড়লাম।
দিলজিৎ-এর মতো কোনও পরিযায়ী এসে আবেগের সুতো ধরে টান দিলে আমাদের অন্তরাত্মা জাগে, নচেৎ শীতঘুমে ডুবে যায়। দিলজিৎ সেই ফারাকটাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে গেলেন। বুঝিয়ে গেলেন বাঙালির আত্মদর্শনের প্রয়োজন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved