Robbar

কলাম

পেরেস্ত্রৈকার শুরু থেকেই নিরাপত্তার অভাব বোধ করছিলেন গোপেনদা

সোভিয়েত ব্যবস্থা যখন পতনের মুখে, ততদিনে গোপেনদার ধৈর্যের বাঁধও ভেঙে পড়ার উপক্রম।

→

সহজ আর সত্যই শিল্পীর আশ্রয়, বলতেন পরিতোষ সেন

দেমাক আর অহংকার ছাপিয়ে চারিত্রিক সরলতাকেই প্রাধান্য দিতেন পরিতোষদা।

→

বাংলা মাসের সাত তারিখকে বলা হত ‘গ্রন্থতিথি’, বিজ্ঞাপনেও বিখ্যাত ছিল ‘৭-ই’

কলকাতায় আসার আগে ইলেকট্রিকের আলো-পাখাও দেখিনি, রাস্তায় ট্রাম দেখিনি, এত লোকও দেখিনি। কলেজ স্ট্রিটের মতো জায়গায়ও দেখিনি।

→

কলকাতার রাস্তা নিয়ন্ত্রণ সহজ নয়, দেখিয়ে দিয়েছিল পালকি-বেহারাদের ধর্মঘট

এই আইনের ফলে যে তাঁদের বিশেষ ক্ষতি হবে তা খুব বুঝতে পেরেছিলেন পালকি বাহকরা। আইন চালু হওয়ার দু’দিন আগে, ১৮৬৪-র ২৬ ফেব্রুয়ারি, কলকাতার বেহারারা ধর্মঘটের ডাক দেন।

→

আমার ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিল সইফ আলি খান

টেনশন ছিল রাখী ও শর্মিলার দ্বৈরথ নিয়ে। ‘দাগ’ ছবির সেটে কোনও একটা গন্ডগোল হয়েছিল এই দুই লেজেন্ডের। মুখ দেখাদেখি ছিল না। ঋতুদার পক্ষেই সম্ভব এমন অসম্ভবকে সত্যি করা।

→

‘ক‍্যায়ামত’ না আসুক, বিচ্ছেদের যন্ত্রণা ঠিক বুঝেছে এসটিডি বুথ, একা অ্যান্টেনা

বিষণ্ণতার একলা ছাদে তখন হয়তো বসেছে পরিত‍্যক্ত মাছের কাঁটার মতো, অথচ শিরদাঁড়া-সোজা টিভি অ্যান্টেনা। কিন্তু যে তরঙ্গ মনের মধ‍্যে বয়ে যায়, তার খোঁজ রাখে কোন অ্যান্টেনা?

→

আহা ফুল, কবরের ফুল, মাটিকে অমন ভালোবেসে পাশাপাশি ঘুমিয়ে থেকো না

জার্মানি যখন বিশ্বযুদ্ধে নারকীয় হত্যালীলা চালাচ্ছে, বিরোধী ভাষ্যকে গলা টিপে খুন করছে, তখন মার্লিন দিত্রিশ জার্মান ভাষাতেই গাইলেন যুদ্ধবিরোধী গান– ফুলগুলো সব কোথায় গেল।

→

চিত্রকলার বোধ যত গাঢ়তর হচ্ছে, ততই রবীন্দ্রনাথ চোখের দেখার ওপরে ভরসা করছেন

প্রশ্ন উঠছে, কী সেই দৃষ্টি? কেমন সে দেখা, যা তাঁকে নেশা ধরিয়ে দেয়?

→

আদরের ঘরের দুলালদের সদর চেনাল মেস

সামনে তারের পৃথিবীর ভিতর অজস্র চাবি। যেন ধ্যানমগ্ন সাধুসন্ত। চৈতন্যের বিশেষ অবস্থায় ঝুলন্ত হয়েই সমাধিস্থ। আর তাঁদের সামনে উপবিষ্ট পরমব্রহ্ম চাবিওলা।

→

মঞ্চ থেকে প্রস্থান মানেই অভিনেতার মৃত্যু ঘটল, এমন নয়

ঠিক এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে অভিনেতার মনে কী চলে? নাটক তো চলছে, জীবনও আরও একটু এগোচ্ছে।

→