Robbar

কলাম

সাদা-কালো থেকে রঙিন হয়ে উঠল দূরদর্শন

শাশ্বতী বলল, ‘তোর কথা ভাবছি, এবার তুই কী করবি, কখনও তো ম্যাচিং ব্লাউজ দিয়ে শাড়ি পরিস না। যে কোনও শাড়ির সঙ্গে তোর ইচ্ছেমতো ব্লাউজ পরে নিস, সাদা-কালোয় অসুবিধে ছিল না, এবার তো রঙে বোঝা যাবে!’

→

জোট-অঙ্কে ভোট-রঙ্গ

জোট আছে বলেই ঘোঁট আছে। আছে ভোটের রঙ্গ। তার টানেই বিদগ্ধরা পতঙ্গবহ্নি হয়ে ছোটে। ছুটে গিয়ে আগুনে পুড়ে মুখ কালো করে। ইতিহাস তার এলেম না বুঝুক, তাতে বয়েই গেল। আমপাবলিকের মন-মজলেই হবে।

→

আর কোনও কাঠের টেবিলের গায়ে ফুটে উঠেছে কি এমন মৃত্যুর ছবি?

এই অবিশ্বাস, অপ্রত্যয় এবং সংশয়ের যুগে হান কাং-এর উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন্স’ ফিরিয়ে নিয়ে এল বাক্যহীন চক্ষুহীন অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো।

→

একটা বিদেশি সাবানের বিনিময়েও নাকি মস্কোয় নারীসঙ্গ উপভোগ করা যায়– এমনটা প্রচার করেছে ভারতীয়রা

পেরেস্ত্রৈকার প্রথম বছরেই গর্বাচ্যোভের মদ‌্যপান বিরোধী প্রচারের ফলে মদ‌্যপায়ীরা সাময়িকভাবে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিল। হোটেল-রেস্তোরাঁয় পর্যন্ত অ‌্যালকোহল দুর্লভ হয়ে পড়েছিল।

→

চানঘরে গান-এ সত্যজিৎ রায়ের চিঠি থাকায় ব্যাপারটা গড়িয়েছিল কোর্ট কেস পর্যন্ত

বইটি বিক্রি এবং প্রকাশের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সত্যজিৎ রায়-এর পরিবারের পক্ষ থেকে সিটি সিভিল কোর্টের ১৩ নম্বর বেঞ্চে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আমার বাইশ বছরের প্রকাশক জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি।

→

যে ছবির সিরিজ চিনিয়েছিল প্রান্তিক কলকাতার আত্মপরিচয়

এই ছবিমালা কলকাতা বিশেষ দেখেনি। পত্র-পত্রিকায় বা বৌদ্ধিক আলাপ-আলোচনায় খুব বেশি উল্লেখ পাওয়া যায় না এই বিশাল অ্যালবামের। বলা বাহুল্য, শহরের অতীতচর্চায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এইসব ছবি। নাগরিক জীবনের এক বিশেষ রূপ পাওয়া যায় এগুলিতে।

→

পিকাসোর গের্নিকাকে দুর্গার চালচিত্রে ব্যবহার করেছি সময়ের দাবি মেনেই

২৫ অক্টোবর, জন্মদিন পাবলো পিকাসোর। সদ্য শেষ হওয়া দুর্গাপুজোয়, সনাতন দিন্দা দুর্গাপুজোর চালচিত্র হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন পিকাসোর ছবি: ‘গের্নিকা’। ১৯৩৭ সালের এই ছবি কীভাবে আজকে জরুরি হয়ে উঠল?

→

একদিকে মনকেমন, অন্যদিকে খুনখারাপি! বলিউডের আলো-অন্ধকারে ফুরল শতাব্দী

বিয়েবাড়ির নহবতে সানাইয়ের সিডি বেজে উঠছে, বদলাচ্ছে মেনু, লুচির জায়গা নিচ্ছে লাচ্চা পরোটা, ভিয়েন বসছে না আর, ক্যাটারার এসে জেঁকে বসছে।

→

বোবার শত্রু নেই, বন্ধু তো আছে

অল্পস্বল্প না-দেখার ভিতরই বুঝি এই শহরটার কুহক। চাইলে সে চোখের সামনেই কাউকে ফুঁসলে নিয়ে যেতে পারে। একটা সন্ধেই তখন আত্মগোপনের চিরকুট, যেমন মেস আমাদের।

→