Robbar

কলাম

এক কুমোর পণ্ডিতদের নাজেহাল করেছিল বলে জায়গাটির নাম ‘কুমারহট্ট’

আজও রামপ্রসাদের ভিটায় গেলে চোখে পড়বে এক স্মিতহাস্য দিক উজ্জ্বল করে দাঁড়িয়ে আছেন জগদম্বা ভবানী মূর্তি। কিন্তু সেটি রামপ্রসাদের পূজিত মূর্তি নয় জেনেও ভক্তেরা রামপ্রসাদ আর তাঁর ভক্তিরসে মজে আধ্যাত্মিক আনন্দে পূর্ণ হয়ে ওঠেন।

→

যে তাঁত বুনেছে রক্তপতাকা

শান্তিপুরের সাহাপাড়া হল তাঁতিদের পাড়া। যে বাড়ির ঠিকানা ছিল সেখানে গিয়ে কালাচাঁদ দালালের খোঁজ করতে অতীব সাধারণ চেহারার যে মানুষটি বসে তাঁত চালাচ্ছিলেন, বললেন যে তিনিই কালাচাঁদ। অজয় চমকেছিলেন বটে! একজন তাত্ত্বিক, দাপুটে নেতাকে তিনি এভাবে মোটেই কল্পনা করে আসেননি।

→

বন্দুকধারী জিনাতকে ছাপিয়ে প্রতিরোধের মুখ হয়ে উঠলেন স্মিতা পাতিল

বাংলা ভাষা সেই পাঁচের দশকে যদি বারীন ঘোষের ‘ছিন্নমূল’, সত‍্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’, ঋত্বিক ঘটকের ‘অযান্ত্রিক’-এর (যেহেতু ‘নাগরিক’-এর মুক্তি পরে) জন্ম দিয়ে থাকে, তাহলে ১৯৬৯ সালে মৃণাল সেনের ‘ভুবন সোম’ ভারতীয় নববসন্তের অস্তিত্ব জানান দিল।

→

কলকাতার কেল্লা এবং ময়দানি মতবিরোধ

কোম্পানির আমলে কেল্লা বা ময়দানের যে সামরিক অর্থ ছিল, তা সাম্রাজ্যের রাজধানীতে আর বিশেষ মানে বহন করে না।

→

‘উইংকল-টুইংকল’-এর ১০০তম শো-এ আমি কি তাহলে ভুল সংলাপ বলেছিলাম?

রেলগাড়িতে তো চেপেছেন মাস্টার, রেল থেকে নেমে গেলেও দেখবেন একটা দুলুনি থেকে যায়, ওইটে হচ্ছে মায়া।

→

আমার ডিটেকটিভ একজন মহিলা, বলেছিল ঋতুদা

এ-ও হয়তো ওই সময়টার ম‌্যাজিক। চাকরি ছাড়ার পরদিনই নতুন চাকরির প্রস্তাব।

→

সারা শহর যখন এক মহানিষ্ক্রমণের দরজায়, তথ্য রাখার দায়িত্ব কে নেবে?

একজন বিজ্ঞানী জীবন বিপন্ন করে কর্পোরেট চালিত রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। দেশের গোয়েন্দা বাহিনী তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল, তারা দেশাইকে ফেরায়নি। না ফেরানোর জন্য জবাবদিহি করেনি। এবং নানা কারণের সংযোগে আজ ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র আজ সাগর জলে।

→

আত্মার স্বরূপ শূন্যতা নয়, নিখিলের প্রতি প্রেম

রবীন্দ্রনাথের মনে হয়েছে, ধর্মশাস্ত্রে যে বিভিন্ন কাজ না করার উল্লেখ থাকে, সেগুলি এই প্রকাশিত হওয়ার আদেশটিকে বাধামুক্ত করার জন্যই।

→

মৃত্যুর ২২ বছর পর বসন্ত চৌধুরীর ওপর বই হয়েছিল শুভাদার জন্যই

১৯. শুভাদার সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছিল সম্ভবত নয়ের দশকের শুরুতে। আমেরিকান কনস্যুলেটের কিছু কিছু পার্টিতে দু’জনেরই নেমতন্ন থাকত, যেখানে মাঝে মাঝেই ১৬ এমএম-এ সিনেমা দেখানো হত। সেসময় থেকেই আমি ‘আর্টস একর’-এর নাম শুনতাম। আর্টস একরের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সুরিন্দর পালের।…

→