আমরা সেইসব সারেগামা পেরিয়ে যদি ভাবি, স্মৃতিকে পেরিয়ে গিয়েও সময়কে চেনা যায়, হয়তো সেখানে চিহ্ন হিসেবে আমরা পেয়ে যাব গানকেই।
মস্কোতে রবীন্দ্রনাথ সরাসরি ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন একদল শিল্পী ও সমালোচকের কাছে। তবে অবশ্যই দোভাষীর মাধ্যমে।
সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।
সমর চক্রবর্তী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আলাদা। তিনি ‘জওয়ান’। চরম ধারালো, চলমান এক ‘অফ কাটার’!
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন, সমস্ত মানুষের সুখদুঃখকে এক করে একটি পরম বেদনা, পরম প্রেম আছে।
ঋতুদাকে দেখে মনে হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেরা যেমন অবসেসড হয়ে যায় বিশেষ খেলনা নিয়ে, ঋতুদার অবস্থা তাই।
নানা কথা বলছিলেন একেবারে ডায়লগ বলার মতো করে। যেমনটা সিনেমায় এতকাল দেখে এসেছি।
ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
সুভাষদার ৫৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁর জন্মদিন আমরা পালন করেছিলাম মস্কোয়, ননী ভৌমিকের বাড়িতে।
বিগ্রহ দর্শনে বিচ্ছেদ যন্ত্রণা ঘোচে, সেই বিশ্বাসে আজও ভিড় জমে যুগল কিশোর মন্দিরে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved