Robbar

কলাম

বিয়ের ও আত্মহত্যার চিঠি– রবীন্দ্রনাথকে যা দান করেছিল লেখার টেবিল

রবীন্দ্রনাথ তাঁর লেখার টেবিলে বসে লিখলেন তাঁর ‘আত্মহত্যার চিঠি’, যে চিঠি তাঁর কৌতুকী বিয়ের চিঠি বলেই পরিচিত।

→

প্রাণহীন উপকরণের স্পর্শেই প্রাণ পায় আমার অভিনয়

আমার অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে ওই অবজেক্টগুলো যেন অভিনীত চরিত্রকে ছুঁয়ে যাচ্ছে, খুঁটে খুঁটে দেখছে আমার ভিতরের পারা-না পারা, আনন্দ-যন্ত্রণাকে।

→

আমার স্ত্রী ও দুই কন্যা নিজভূমে পরবাসী হয়ে গিয়েছিল শুধু আমার জন্য

আমার স্ত্রী, কন্যাদ্বয় নিজভূমে পরবাসী হয়ে গিয়েছিল। সোভিয়েত সংবিধানের সে এক গোলকধাঁধা, আরেক ইতিহাস।

→

‘অসুখ’-এ গৌরী ঘোষের চরিত্রে গলা দিয়েছিল ঋতুদা নিজে

ঋতুদার ছবিতে ডাবিং এক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। যা কাল্পনিক বলে কখনও চালাতে চেয়েছে হয়তো পরিচালক।

→

কলকাতা সহজে জয় করা যায় না, হুসেন অনেকটা পেরেছিলেন

এত যে বিশাল ছবির দাম, এত যে বিক্রি, নিলাম ইত্যাদি মিলিয়ে অর্থনৈতিক খবরাখবর, শুনেছি বিশাল সংসারে আয়-ব্যয়ের হিসেবের শেষে হুসেনের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স নাকি জিরো! ১৭ সেপ্টেম্বর এম এফ হুসেনের জন্মদিন।

→

লেখকদের বেঁচে থাকার জন্য অনেক কিছুই লিখতে হয়, প্রফুল্ল রায়কে বলেছিলেন প্রেমেন্দ্র মিত্র

প্রফুল্ল রায়, তাঁর জীবন, লেখালিখি, চিঠিচাপাটি। দে’জ পাবলিশিংয়ের সঙ্গে বহুকালের সঙ্গ।

→

যে সৈনিক কবর খোঁড়ে বেঁচে থাকার তাগিদে

যে গান মৃত্যু থেকে জীবনের দিকে যায়, যে গানে পাহাড়ি ফুল কবরের পাশে বসে থাকে পরিহাসের মতো।

→

উপনিবেশে দেশীয় সংস্কৃতির রেশ: কলকাতার ‘জেন্টেলম্যান’দের নানা ক্লাব

১৮৮২ সালে কোচবিহারের মহারাজের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতায় চালু হয় ‘ইন্ডিয়া ক্লাব’। প্রথম বছরেই ক্লাবের সদস্য সংখ্যা ছিল ২০০; ১৮৯০ সালে তা গিয়ে দাঁড়ায় ৪৩৫-এ। বেঙ্গল ক্লাবের সদস্য সংখ্যা সেই সময়ে ছিল ৮০০-র কাছাকাছি।

→

ফুলন দেবীর বন্দুক ও ‘মির্চ মসালা’-র প্রতিরোধ

১৯৮৭ সালে যখন কেতন মেহতার 'মির্চ মসালা' মুক্তি পেল, এবং তার ক্লাইম্যাক্সে ধর্ষকামী সুবেদারকে (নাসিরুদ্দিন শাহ) সোনবাই (স্মিতা পাতিল) ও অন‍্য শ্রমিক মেয়েরা লঙ্কার গুঁড়ো ছুড়ে প্রতিরোধ করল, তখন 'আক্রোশ' দেখে ভারাক্রান্ত হওয়া সেইসব দর্শক একাংশ স্বস্তিই পেল।

→

প্রায় ২০০ বছর পুরনো দেলাক্রোয়ার সেই বিখ্যাত ছবি আঁকা হয়েছিল শরৎকালেই

দেলাক্রোয়ার শরৎ আর আমাদের শরৎ এক নয়। কিন্তু এই ছবি কি এই সময়েরই ভাষা নয়? প্রায় ২০০ বছর পেরিয়ে এসেছি আমরা এই ছবি থেকে।

→