দেখা এবং না-দেখা। দুই-ই পাশাপাশি। আমাদের জীবনের ঘোরতর বাস্তব, ওপেন সিক্রেট-ও।
এখনও কলকাতা তিলোত্তমা হতে পারে, কারণ মানুষ এখনও জেগে আছে, প্রতিবাদে, মিছিলে।
সোভিয়েত ব্যবস্থা যখন পতনের মুখে, ততদিনে গোপেনদার ধৈর্যের বাঁধও ভেঙে পড়ার উপক্রম।
দেমাক আর অহংকার ছাপিয়ে চারিত্রিক সরলতাকেই প্রাধান্য দিতেন পরিতোষদা।
কলকাতায় আসার আগে ইলেকট্রিকের আলো-পাখাও দেখিনি, রাস্তায় ট্রাম দেখিনি, এত লোকও দেখিনি। কলেজ স্ট্রিটের মতো জায়গায়ও দেখিনি।
এই আইনের ফলে যে তাঁদের বিশেষ ক্ষতি হবে তা খুব বুঝতে পেরেছিলেন পালকি বাহকরা। আইন চালু হওয়ার দু’দিন আগে, ১৮৬৪-র ২৬ ফেব্রুয়ারি, কলকাতার বেহারারা ধর্মঘটের ডাক দেন।
টেনশন ছিল রাখী ও শর্মিলার দ্বৈরথ নিয়ে। ‘দাগ’ ছবির সেটে কোনও একটা গন্ডগোল হয়েছিল এই দুই লেজেন্ডের। মুখ দেখাদেখি ছিল না। ঋতুদার পক্ষেই সম্ভব এমন অসম্ভবকে সত্যি করা।
বিষণ্ণতার একলা ছাদে তখন হয়তো বসেছে পরিত্যক্ত মাছের কাঁটার মতো, অথচ শিরদাঁড়া-সোজা টিভি অ্যান্টেনা। কিন্তু যে তরঙ্গ মনের মধ্যে বয়ে যায়, তার খোঁজ রাখে কোন অ্যান্টেনা?
জার্মানি যখন বিশ্বযুদ্ধে নারকীয় হত্যালীলা চালাচ্ছে, বিরোধী ভাষ্যকে গলা টিপে খুন করছে, তখন মার্লিন দিত্রিশ জার্মান ভাষাতেই গাইলেন যুদ্ধবিরোধী গান– ফুলগুলো সব কোথায় গেল।
প্রশ্ন উঠছে, কী সেই দৃষ্টি? কেমন সে দেখা, যা তাঁকে নেশা ধরিয়ে দেয়?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved