শুধু শহরের দিকেই প্রশাসনের নজর থাকবে, শহরতলিতে নয়– এই মনোভাব যে কোনও শহরের বিকাশের অন্তরায়।
সীতাহরণ বা বস্ত্রহরণের এই শহরজোড়া দর্শকাম কি সুধীর কাকারের সেই 'লাভার্স ইন দ্য ডার্ক'-এ উল্লিখিত হলের অন্ধকারে লুকনো দর্শকামের সঙ্গে মিলবে? না কি সিনেমাহল থেকে, বড়পর্দা থেকে দৃশ্যের বিচ্যুতির সেই শুরু?
যাঁরা সচেতন মানুষ, যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের দৈনন্দিন যাপনে একটা দ্বিধাবোধ হয়তো তৈরি হয়েছে। আনন্দ করায়, আড্ডা দেওয়ায়, রোজের আরাম-বিলাসে।
রবীন্দ্রনাথ চিঠিতে নন্দলালকে লিখেছেন, ‘আমার ছবিগুলি শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শকে বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেচে’। এ কি ভারি আশ্চর্যের কথা নয়? এখানে ‘শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শ’ বলতে তিনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?
মেস নিজেই একটা দেশ। অতএব আলাদা সংবিধান।
কাজটা প্রথমে আমার বড়ই কঠিন বলে মনে হল, কিন্তু ঘাবড়ালাম না।
অভিনয়ের বয়স, সমকাল সব মিলে মিশে এমন একটা অনুভূতি অভিনেতার মধ্যে তৈরি করে, যে অনুভূতি অভিনয়কে নতুন মাত্রা দেয়। বলা ভালো, অভিনয়ে নতুন রঙ যোগ করে।
হে লেখক, তোমার নিজস্ব মায়াবী টেবিলে বসে, তুমিও যেন একদিন লিখতে পারো, এক অপার সমুদ্র।
যেখানেই দেখা হয় সেখানে বসের ভয়। এই বস এক আজব চিজ! সে যে কী করে সর্বভূতে বিরাজমান হয়, তার ঠিক নেই।
পড়তে পড়তে আমার কেমন যেন মনে হচ্ছিল এই ‘বাঙালি কমিউনিস্ট’-টি আমারও খুব চেনা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved