মাক্সিম গোর্কির ‘মা’-র মতোই ‘উম্ম সাআদ’ আরব প্রতিরোধ সাহিত্যে মাইলফলক হয়ে থাকল। কিন্তু এটুকুই জানলেও কানাফানির অর্ধেকটাকে জানা হবে শুধু।
কলকাতার বিদগ্ধজনরাও তাই গম্ভীর ছবির চর্চার সঙ্গে সঙ্গেই সেইসব জনতার সিনেমাহলে ঢুঁ মারতে দ্বিধা করেননি।
শহরের অতীত ও ঐতিহ্য নির্মাণের এক বিশেষ মুহূর্ত ছিল বিশ শতকের গোড়ার বছরগুলি। এই সময়ে জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটছে, কলকাতা পুরসভায় ভারতীয় প্রতিনিধিদের গলার জোর বাড়ছে, বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে প্রথমবার শহরের রাস্তায় মানুষ মিছিল বের করছেন– ফলে বোঝাই যাচ্ছিল কলকাতার দাবিদার অনেক, শুধু ব্রিটিশ রাজপুরুষদের নয় এ শহর।
জোহা নিজের দেশের মাটির গন্ধের ফ্যান্টাসি, আর পাশ্চাত্য রহস্য-রোমাঞ্চের সুগঠিত স্ট্রাকচার দুইয়ের সঠিক মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন নিপুণভাবে।
‘আজ যুক্তি তর্ক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ খাটবে না। আজ গান ছাড়া আর-কোনো কথা নেই।’
আমার প্রদর্শনীর ৪০ পাতার রঙিন ক্যাটালগে একটা লেখাও ছিল তপতীর।
বিশ্বভারতীর পল্লি-পুনর্গঠনের কাছে কেবল দেশের মানুষের কাছে নয় বিদেশের কাছেও হাত পেতেছেন। বিশ্বমানবের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চেয়েছেন যে!
তাহলে কি ননীদা আমাকে ঈর্ষা করে কোটিপতি হব বলেছিলেন?
আজও রামপ্রসাদের ভিটায় গেলে চোখে পড়বে এক স্মিতহাস্য দিক উজ্জ্বল করে দাঁড়িয়ে আছেন জগদম্বা ভবানী মূর্তি। কিন্তু সেটি রামপ্রসাদের পূজিত মূর্তি নয় জেনেও ভক্তেরা রামপ্রসাদ আর তাঁর ভক্তিরসে মজে আধ্যাত্মিক আনন্দে পূর্ণ হয়ে ওঠেন।
শান্তিপুরের সাহাপাড়া হল তাঁতিদের পাড়া। যে বাড়ির ঠিকানা ছিল সেখানে গিয়ে কালাচাঁদ দালালের খোঁজ করতে অতীব সাধারণ চেহারার যে মানুষটি বসে তাঁত চালাচ্ছিলেন, বললেন যে তিনিই কালাচাঁদ। অজয় চমকেছিলেন বটে! একজন তাত্ত্বিক, দাপুটে নেতাকে তিনি এভাবে মোটেই কল্পনা করে আসেননি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved