যযাতি চেয়েছিলেন অনন্তযৌবন হতে। যে কোনও রুপোলি পর্দার নায়িকাও চাইবেন তাই-ই। আর সেখানেই গপ্পের চাবি।
জানতে ইচ্ছে করে, জন্মদিনের কবিতায়, গানে যে সুরটি বেজে ওঠে সে কি ফুটতে চায় তাঁর ছবির ভাষাতেও?
১৩১৭ পঁচিশে বৈশাখ উপাসনাগৃহে নিজের জন্মদিনের উৎসবে রবীন্দ্রনাথের উচ্চারণ, ‘এই যেখানে তোমাদের সকলের সঙ্গে আমি আপন হয়ে বসেছি, এ আমার সংসারলোক নয়, এ মঙ্গললোক।
১৯ বৃন্দাবন বসাক স্ট্রিটের বাড়িটা আদিত্য বসাকের, ওই বাড়ির ছবি, দলিল দস্তাবেজ নিয়ে এগজিবিশনও করেছিলাম।
জন্মদিনের নানা আয়োজন রবীন্দ্রনাথের মনে একরকম আত্মকৌতুকের জন্ম দিত।
তাহলে কি আমরা সোভিয়েত সরকারের কর্মী ছিলাম, নাকি সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির অন্তর্ভুক্ত কোন সংস্থার কর্মী ছিলাম?
১৯২৫ সালের ৯ জুন মহাত্মা গান্ধী এখানে এসে এক জনসভায় স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অহিংস আন্দোলনের ডাক দিলে ক্রমে মির্জাপুর ও সংলগ্ন অঞ্চলে অদ্ভুত উন্মাদনার সৃষ্টি হয়।
এই বাসাগুলি আমাদের তথাকথিত সাহেব পাড়ার একমাত্রিক ছবি থেকে সরে এসে এক অন্য ইতিহাসের ইঙ্গিত দেয়।
অভিনয়ের কাছে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে আলোর পথযাত্রী যেমন হতে হয়, তেমনই অন্ধকারকেও হাতড়ে হাতড়ে দেখতে হয়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved