Robbar

কলাম

নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য নিজের প্রতিষ্ঠানের কাজে লাগাননি রবীন্দ্রনাথ

নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য রবীন্দ্রনাথ মূলধন হিসেবে জমা রেখেছিলেন গ্রামীণ সমবায় ব্যাঙ্কে, তাঁর পল্লিপ্রজারা সেই সুদের টাকার সুবিধে পেতেন।

→

জয়দেব বসু ছাড়া আর কেই বা ছিল কলকাতার সঙ্গে মানানসই?

কলকাতা শহরের সঙ্গে মানানসই কাকে অ্যাঙ্কর করা যায়, এ নিয়ে প্রচুর আলোচনা চলছিল। শেষমেশ আমি জয়দেবকে ধরি।

→

লেনিনকে তাঁর নিজের দেশের অনেকে ‘জার্মান চর’ বলেও অভিহিত করত

এমনই একটা দেশ, যেখানে গোগোলের কথায়, ‘অসম্ভবও সম্ভব।’

→

বামাক্ষ্যাপার টানে তারাপীঠে এসেছিলেন বিবেকানন্দ, মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ

বামাক্ষ্যাপার জন্মের বহু আগে থেকেই তারাপীঠ এক মহাতীর্থ ছিল, ব্রহ্মার মানসপুত্র বশিষ্ঠ ঋষি এখানে সিদ্ধিলাভ করেছিলেন।

→

‘ফিক্সার’-রা ছিল, আছে, থাকবে, প্রাগৈতিহাসিক যুগের আরশোলা-র মতো

ময়দানে একই সঙ্গে স্বর্গ-নরকের ‘শান্তিপূর্ণ’ সহাবস্থান চলে!

→

জ্ঞানদার হাত ধরে জ্যোতিরিন্দ্র প্রবেশ করে পাহাড়-শীর্ষের শান্তিধামে, সঙ্গে ‘মধ‌্যবর্তিনী’ কাদম্বরী

জ্ঞানদা বুঝতে পারে না জ‌্যোতি কী বলতে চাইছে। মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর চোখ তুলে বলে ‘মধ‌্যবর্তিনী’। কী সুন্দর একটি শব্দ।

→

আকাশে তারারা জ্বলছে, ফ্যলাস্তিনকে ভয় দেখিও না!

জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!

→

সেকালের কলকাতায় বাঙালি বড়মানুষের ঠাঁটবাটের নিদর্শন ছিল নিজের নামে বাজার প্রতিষ্ঠা করা

মদন দত্তর জমিতে যে বেচাকেনা চলছে, কোম্পানির অনুমতি ছাড়াই, সেই এলাকাকে ‘বাজার’ বলে চিহ্নিত করতে কোম্পানি কোমর বেঁধে নামল।

→

পাড়ার রবিদা কেঁদেছিল ‘কাটি পতঙ্গ’ আর ‘দিওয়ার’ দেখে, সাক্ষী ছিল পাড়ার মেয়েরা

১৯৭০ সালে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ এবং পরের বছর ‘ইন্টারভিউ’, ‘কলকাতা ৭১’-এ রাখঢাকহীন, সপাট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ে যেতে যেতে রুখে দাঁড়ানো যৌবন।

→

আর একটুর জন্য হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল জাতীয় লিগ জয়

জাতীয় লিগ জিততে গেলে আমাদের শেষ ম্যাচে চার্চিলের বিরুদ্ধে জিততেই হত।

→