স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন বাড়ি ফিরে রোকেয়াকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমার অবর্তমানে আপনি কী করছিলেন? উত্তরে রোকেয়া ‘‘সুলতানা’স ড্রিম’’-এর পাণ্ডুলিপিটি তাঁর হাতে দিয়েছিলেন।
সুখভোগের বন্ধ-আরামশয্যায় নয়, উন্মুক্ত মঙ্গলালোকেই মানুষের পরিণাম।
আমার বাবা বসন্ত চৌধুরীকে, আর.পি. না কি বলেছিল, ‘তোমার ছেলেটা বড্ড ভালো, কিন্তু ওর বয়সটা ভালো না। সুতরাং, ওকে তো গাইড করতে হবে, আর তুমি মদ্যপানটা করো না, সেই জন্য আমিই দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে নিলাম।’
রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্র ও বিবেকানন্দের মতো মধুসূদন মুগ্ধ ছিলেন না।
মে-জুন মাসে আকাশে উত্তরের জ্যোতির প্রভাবে এই শহর দিন-রাত প্রায় সমান দিবালোকে উদ্ভাসিত।
পুরীতে ১৪টি মুখ্য এবং ১২টি গৌণ উৎসব পালিত হয়। মূলত বৈষ্ণব উৎসবগুলি প্রধান হলেও রথযাত্রা উৎসবটি একদিকে অভিনব ও অনন্য।
প্রথমে বাড়িওয়ালি... এখন তিতলি... এরপর করবে চোখের বালি। ঋতুদার লি ফেজ চলছে।
এস্তাদিও চিলে (চিলে স্টেডিয়াম) কবিতাটিই ভিক্তরের শেষ রচনা। এটি লেখার দু’ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল।
বর্ধমান জেলে বদলি হওয়া এক জেলারের চেনা লাগল এক যুবক বন্দিকে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved