প্রসিদ্ধ সাংবাদিক রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে শোনা, সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে উত্তম গলা চড়িয়ে সুপ্রিয়াকে বলছেন, কী শাড়ি ও ব্লাউজ তিনি পরে আসবেন রাতের পার্টিতে।
বুদ্ধদেব বললেন, জ্ঞানের প্রদীপ যে নিজের ভেতরেই জ্বলছে, সেই আলোকে অনুসরণ কর।
ইমামবাড়া সম্পূর্ণ হলে আনন্দে মাতোয়ারা নবাব সব শ্রমিকদের বিরিয়ানি খাওয়াতে গিয়ে দেখেন রাজকোষে পর্যাপ্ত মাংস কেনার মতো টাকা নেই। তারপর?
বাঙাল বনাম ঘটি, চিরাচরিত সেই দ্বন্দ্ব, এখন প্রায় মিলিয়ে গিয়েছে।
একটা সময় এ বঙ্গে বোধহয় সব বাড়িতেই একজন না একজন জানত কী সমীকরণে লাল, সাদা মেশালে পেটো তৈরি করা যায়।
কখনও ব্যক্তি-মানুষের প্রতি সহিংস আচরণ করছেন না রবীন্দ্রনাথ।
কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।
জ্ঞানদা কি সন্দেহ করছেন সত্যেন্দ্রকে?
হাঁটু কেটে রক্ত গড়াল, রুমাল বেঁধে ঘা লুকিয়ে রাখলেন অমিতাভ। ভয়ে কাউকে কিছু জানালেন না, পাছে কাজটা হাত থেকে চলে যায়।
‘জনগণের শত্রুদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই।– কমরেড ব্রহ্মা।’ লিফলেটে পাওয়া গিয়েছে এমন লেখা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved