যে জাতকে রয়েছে জীবনসঞ্চারী মন্ত্রর কথা।
জ্যোতি একা দাঁড়িয়ে আছে রাতের অন্ধকারে জোড়াসাঁকোর বাড়ির বিরাট ছাদটার এক কোণে।
ওদিকে, ত্রিপাঠী সাহেব তখন রাহুলকে ফোনে বলছেন, ‘কনগ্র্যাটস। তোমার সোর্স ঠিক খবর দিয়েছে।’
এয়ারপোর্ট মোড়ের ধারে একবার রেললাইন পেরনোর সময় রেলগেট ফেলা দেখে রুলি সেটিকে তুলে ধরে তলা দিয়ে গলে যাওয়ার বদলে সামনের দিকে ঠেলে সরিয়ে পথ করে নেয়।
মাঝে-মাঝে বড় দোটানা হয় অনুষ্টুপকে নিয়ে। তিনি কি শুধুই অ্যাড্রিনালিনের আশীর্বাদেই ম্যানড্রেক? নাকি প্রতিশোধও নেন অতীতের ওপর?
কাবাবের সঙ্গে তো সেই পুরাণ, রামায়ণ, মহাভারতের সম্পর্ক! হ্যাঁ, নাম হয়তো আলাদা ছিল, কিন্তু খাবারটা তো কাবাবই ছিল!
প্রাপ্তবয়স্ক ‘পুরুষ’ মানেই যে রবীন্দ্রনাথের মতো দাড়ি গজাবে বা আশু মুখুজ্জের মতো তাগড়াই গোঁফ হবে, তা তো নয়।
কীভাবে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করে দাঙ্গা লাগাতে হয়, তার নিখুঁত ছবি রবীন্দ্রনাথের ‘ঘরে-বাইরে’।
স্থানীয় মানুষ ‘তক্র’ আর ‘তর্ক’ শব্দদু’টির একটাই অপভ্রংশ বানিয়ে তাঁর নামকরণ করল ‘তক্ক পণ্ডিত’।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved