আমাদের ছোট শহরে এবং তার আশপাশের গ্রামগঞ্জে গত এক দশকে যে পরিমাণে বট অশ্বত্থ জাতীয় বড় বড় গাছ কাটা পড়েছে, তার হিসাব নেই। দুঃখের বিষয় এই অঞ্চলের মানুষজনের এবং মিডিয়ার কোনও হেলদোল দেখা যায় না। যেমনটা হয়েছিল যশোর রোডের গাছ কাটার সময়।
অবনীন্দ্রনাথে যে ‘ভারতমাতা’র ছবি আঁকলেন, সেই সন্ন্যাসিনীর পরিধেয় বস্ত্রটি কমলা মিশ্রিত গেরুয়ার প্রলেপে ‘ভারতমাতা’ ছবিকে অন্য স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। সাদা রঙের পোশাকে আবৃত হলে এই ছবি হয়তো ধরা দিত সেবিকার প্রতিমায়। তখন ঊষার অরুণালোকে রঞ্জিত ‘ভারতমাতা’র প্রতিমা এমনি করে দেশমাতৃকা হয়ে উঠতেন কি না বলা যায় না।
ফ্রয়েডের প্রতিষ্ঠিত তত্ত্ব ‘eros and thanatos’ (১৯২০), বা সেক্স ড্রাইভ (life force/will to live) ও ডেথ-ড্রাইভ (self-annihilation/destruction)-এর দ্বিধা ছাড়িয়ে, ভ্রমর বা ভ্রমররা বাঁচতে চায়, এবং সেই বেঁচে থাকার কেন্দ্রে রয়েছে রক্ত-মাংস-মজ্জা দিয়ে তৈরি একটি শরীর।
এই লাল অবশ্য, দেশে দেশে, মুক্তির রং হিসেবে, ছড়িয়ে পড়লেও, তার রং, ফ্যাকাশে হতেও সময় লাগেনি। ঘন লাল, মাঝারি লাল, হালকা লাল, গোলাপি লাল, আগ্রাসী লাল, একসময় সাম্রাজ্যবাদী লালও হয়ে ওঠে, একনায়ক লাল, ফ্যাসিস্ট লাল– এমনভাবেই লাল তার এক ধরনের রাজনৈতিক চেহারা নিল, আমরা দর্শক বনে গেলাম।
আমি যদি আমার কামনার কথা আমার লেখায় প্রকাশ করে থাকি, তার মানে যে-কেউই এগিয়ে আসতে পারেন, তা নয়। আমাকে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতে হবে। ‘আমার সম্মতি’ থাকতে হবে। না, এভাবে বলাটা ঠিক হল না। আমার মনে হয় বলা উচিত, ‘আমাদের পারস্পরিক সম্মতি’ থাকতে হবে।
স্বীকার করার সময় এসেছে যে, জেন্ডার গ্যাপ, পে-গ্যাপ-এর মতো অর্গাজম-গ্যাপও হচ্ছে বাস্তবতা। সেক্স এডুকেশন, মহিলাদের নিজেদের শারীরিক চাহিদার উন্মুক্ত দাবির ক্ষেত্র না হলে গ্যাপ থাকবেই চিরকাল।
ঘুমের মধ্যে ঘেমে ওঠে ছোটির হাতের তালু, শক্ত হয়ে ওঠে তার স্তনবৃন্ত। একটি ভারি সুন্দর মুখ, সুঠাম দু’টি কাঁধ নেমে আসে তার দিকে...
শান্ত অবস্থা থেকে উত্তেজিত হয়ে পড়া কিংবা হঠাৎ আনন্দ পাওয়ার যে অভিব্যক্তি– তাতেও তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং এক সুতোও অতি অভিনয় না-করা মানুষ। হাতে একটি কাজ করতে করতে কারও সঙ্গে গপ্প করা কিংবা খাবার খেতে খেতে কথা বলার দৃশ্য তিনি এত ভালো করতেন যে, মনেই হত না পর্দায় কারও অভিনয় দেখছি।
বাঙালির চিন্তাচেতনার ক্ষেত্রটি কি সংকুচিত হতে হতে ক্রমশ এক গোয়ালঘরে পরিণত হয়েছে?
টেবিল বাজিয়ে, খালি গলায় গান গেয়েছিলেন। ইন্টারল্যুড, হারমনি– সবই খালি গলায়! দর্শকদের মাত করে দিয়েছিলেন। বাকিটা ইতিহাস। বেশ কয়েক দশক কেটে গেল প্রতুলদার গানের। প্রচুর শ্রোতাও পেলেন। উজ্জীবিত করে রেখেছিলেন তাঁর শ্রোতাদের।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved