Robbar

রোজনামচা

হিন্দি ছবিতে যে দোস্ত-ইয়ারি ‘কিস্সা’, মান্টোর ফিল্মসংক্রান্ত লেখা তারই পূর্বসূরি

অলিম্পিকের মঞ্চে আরশাদ নাদিম ও নীরজ চোপড়ার দোস্তি দেখে মনে পড়ে গেল মান্টো ও তাঁর বন্ধু শ্যামের কথা, তাঁরা যেন একে অপরকে বলছেন– ‘জিন্দাবাদ ভারত’, ‘জিন্দাবাদ পাকিস্তান’।

→

ওই মহাসিন্ধুর ওপার থেকে

দেশ কি মানুষের? নাকি মানুষ দেশের? দেশ তো মাটিও বটে।

→

বেয়নেটের ঠোঁট সযত্নে বেঁকিয়ে দেয় শান্তির শ্বেত পায়রারা

একদিন আসবে, যে দিন হিন্দুস্তানিদের পাকিস্তান, আর পাকিস্তানিদের হিন্দুস্তান যেতে কোনও বাধা থাকবে না! কোনও ভিসা লাগবে না!

→

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে রবীন্দ্র পুরস্কার দেওয়া নিয়ে অনেকের আপত্তি থাকলেও, বুদ্ধদেবের ছিল না

২০০৪-’০৫ সালে যখন আমার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেটের তকমা নিয়ে এখানকার একদল বুদ্ধিজীবী শোরগোল তোলেন, তখন বুদ্ধ চিনের প্রাচীরের মতো আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল।

→

কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ছবি বাছাইতেও অংশ নিতেন বুদ্ধবাবু

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে দেখে কেউ চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়াক, তিনি চাইতেন না মোটেই।

→

চলচ্চিত্র-সংগীত-সাহিত্যকে একীভূত করেছিলেন তাঁর মার্কসবাদী বীক্ষার সঙ্গে

পড়ায়-লেখায়, মানুষের সঙ্গে মেশায় যে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, তাঁকে কি আমরা অনুসরণ করিনি?

→

মার্কস ও রবীন্দ্রনাথ– দুই ধারার মিশ্রণে পরিণত হয়েছেন বুদ্ধদেব

বুদ্ধদেবের মনের মধ্যে একটি আস্ত গীতবিতান সব সময়ে সংরক্ষিত ছিল অব্যর্থ উদ্ধৃতির রঙের তাস নিয়ে। একেবারে ঠিক লাইনটি ঠিক সময় ও জায়গায়, অপূর্ব অর্জুনদক্ষতায়।

→

শনিবারের চিঠির ঘোষিত রবীন্দ্র স্মরণ সংখ্যাটি বুঝিয়ে দিল সত্যিই কে কত গুরু-অনুরাগী!

আশ্বিন ১৩৪৮ সংখ্যার (১৩শ বর্ষ, ১২শ সংখ্যা) প্রচ্ছদে শনিবারের চিঠির সিগনেচার মোরগ ছোট হয়ে নেমে এল শেষের মার্জিনে। বড় করে ছবি ছাপা হল রবীন্দ্রনাথের, পাশে আনতপদ্ম।

→

পরিচয়ের রবীন্দ্র স্মরণ সংখ্যার কবিতাটি জীবনানন্দ কখনও কোনও বইয়ে রাখেননি

সেই সময় নতুন কোনও পত্রপত্রিকা বেরলেই রবীন্দ্রনাথের আশীর্বচন নিয়ে পত্রিকা সূচনা করার যে প্রচলিত রীতি ছিল, তার একেবারে বিপরীতে গিয়ে দেখা গেল, ‘পরিচয়’-এর প্রথম সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের কোনও লেখা কোথাওই নেই!

→