Robbar

রোজনামচা

বিনয় বলেছিলেন, ‘গায়ত্রী’ হোস্টেল সুপারের মেয়ে, কিন্তু সুপারের কোনও কন্যাই ছিল না

১৯৬৪ সালের বিনয় মজুমদারই বাংলা কবিতার স্থায়ী চেয়ারটি পেয়ে গিয়েছেন। পরেকার বিনয়, এই সময়কার ছায়া।

→

তিন পাত্তরের বেশি পান করলেই আলীসাহেবের পোষা অ্যালসিশিয়ান নাকি চিৎকার করত!

সুরসিক অমিতাভ চৌধুরী মুজতবা আলীকে বলেছিলেন ‘লেডি-কিলার’। আজ সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

→

ঘৃণার পৃথিবীতে তিনি স্পিনার ছিলেন

কিছু মানুষ বাঁচতে আসে, বেঁচে থাকতে নয়। শেন ওয়ার্নের কোনও ডেডবডি নেই, ওটা থাকে না।

→

বিভূতিভূষণের পৃথিবীতে অস্তমেঘের রং বদলে দিতে পারে একটি পোকাও

বিভূতিভূষণের লেখা মন দিয়ে পড়লে লুপ্ত প্রকৃতির তাজা-স্পর্শ পাওয়া যায়। তিনি একটু একটু করে সযত্নে ভালবাসার প্রকৃতি-বিজ্ঞান তৈরি করে রেখেছেন আমাদের জন্য।

→

ভাটি উজান এক হয়ে যায় তোমার পরশে মুর্শিদধন হে

ঈশ্বর বা আল্লার সঙ্গে আবদুল করিম শাহ্‌-এর সম্পর্ক কেমন? তাঁর মৃত্যুদিনে কলম ধরলেন ঋতচেতা গোস্বামী

→

‘চলছে চলবে’ স্লোগানের সৃষ্টিকর্তা তাপস সেনকে একজন জেনারেলের মতো যুদ্ধ পরিচালনা করতে দেখেছি

আমার পরম সৌভাগ্য, শম্ভু মিত্র এবং উৎপল দত্ত ছাড়া আমার সঙ্গেই সবচেয়ে বেশি নাটকে কাজ করেছেন তাপসদা। আজ, ১১ সেপ্টেম্বর, জন্মশতবর্ষে পা রাখলেন তাপস সেন। লিখছেন বিভাস চক্রবর্তী

→

শেষটায় বুড়ো হয়ে মরি আর কি!

পাগলা দাশু আর ভবদুলাল বুড়ো হওয়ার বিরুদ্ধে সুকুমারের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। লিখছেন পার্থ দাশগুপ্ত

→

সুকুমার রায়ের কি হিউম্যান ফিগার আঁকার ক্ষেত্রে দুর্বলতা ছিল?

ভাষা যেখানে পৌঁছতে অক্ষম, সেখানে সুকুমার রায় পৌঁছে গেছেন ছবি দিয়ে। সুকুমার রায়ের মৃত্যু শতবর্ষ স্পর্শ করল আজ। কলম ধরলেন ঋত্বিক মল্লিক।

→

অবশিষ্ট যেটুকু কালি আবোল তাবোলের শেষ পাতায় ঝেড়ে ফেললেন সুকুমার রায়

‘আবোল তাবোল’– গান সাঙ্গ করে তাতা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়বেন; তার আগে কলমের অবশিষ্ট যেটুকু কালি ছিল সেটুকুর আর কোনও প্রয়োজন নেই ভেবে, বইয়ের শেষপাতায় ঝেড়ে ফেললেন।

→