এই প্রথম সিনেমার পর্দায় এমন এক নারী পুরুষের মিলন দেখলাম, যার চোখ বা পয়েন্ট অফ ভিউ মিলনরত মেয়েটির।
আমি ছাড়া কোথাও কোনও ভাঁড় ছিল না, ছিল না কোনও জোকার। আমিই জোকার– the joker is me আর আজ থেকে নেই কোনও জোকার, কারণ আমি অস্বীকার করছি আপনাদের আমোদ আর রক্ত উপহার দিতে।
প্রথম সংখ্যাটি প্রকাশের সময় সম্পাদকের বক্তব্য ছিল কিঞ্চিৎ দ্বিধাজড়িত। একটি পৃথক গ্রন্থ হিসাবেই সংখ্যাটিকে ভাবছিলেন তাঁরা। সম্পাদকের নিবেদনে সেই সংশয় স্পষ্ট– ‘আগামীবারে এই বই আরও বিরাট আকারে বাহির করিবার ইচ্ছা রহিল।... তবে এর সাফল্যের সবটাই নির্ভর করিতেছে চিত্র-প্রিয়দের সহানুভূতির উপর।...’
তরুণ ইরফান খান অর্থাভাবে জুরাসিক পার্কের টিকিট কাটতে পারেননি। পরে এই ফ্র্যাঞ্চাইজির পুনর্জন্ম যখন ঘটল 'জুরাসিক ওয়ার্ল্ড'-এ, তখন ইরফান রইলেন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে। একে ‘পোয়েটিক জাস্টিস’ ছাড়া আর কী বলা চলে?
‘দ্য ডেলিভারেন্স’ ছবিটি, যা নেটফ্লিক্সে হাজির হয়েছে সদ্য, তাতে যেন মনে হচ্ছে লি নতুন পথের সন্ধান শুরু করেছেন। এবারে ‘সত্য ঘটনা অবলম্বন’ করে তিনি একেবারে একটা ভূতের গল্প ফেঁদেছেন। কী সেই কাহিনি?
ফিল্মটার একমাত্র সমস্যা হলো, যেটা অধিকাংশ ভারতীয় পুরুষ মানুষ দ্বারা লেখা এবং পরিচালনা করা ফিল্মের দোষ: মেয়ে এবং মহিলারা ধর্ষিতা হন আমাদের প্রধান পুরুষ চরিত্রদের গল্প এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণে।
সেই বছর সেই বিখ্যাত ও বিতর্কিত 'হরেকৃষ্ণ হরেরাম' অথবা 'কাটি পতঙ্গ', 'আনন্দ', 'হাতি মেরে সাথী' দেখতে স্কুল পালিয়ে এসেছে এমনই কত ক্লাস নাইনের ছেলেমেয়ে, যাদের কানে হয়তো তখনই আসতে শুরু করেছে পার্টি ক্লাসের মন্ত্রণা।
ছাদ, যা বাড়ির না আকাশের অংশ– এই তর্ক মানুষের পৃথিবীতে কোনও দিন মিটবে না। তবু, মানিকবাবুর এই শহরের বুকে একটা ছাদ চাই-ই চাই।
স্পেশালদের যৌনতা, যৌন ইচ্ছে নিয়ে তো কেউ কথাই বলতে চায় না। যেন এই স্পেশাল মানুষদের কোনও যৌন ইচ্ছা, আনন্দ বা অবসাদ থাকতেই পারে না। আর স্বীকার করতে লজ্জা নেই, মূলত অটিস্টিক কিশোরদের সেই যৌন আনন্দের দিশাই দিতে চেয়েছে আমাদের এই ছোট্ট প্রচেষ্টা– ‘বাটন হোল’।
কলকাতার বিদগ্ধজনরাও তাই গম্ভীর ছবির চর্চার সঙ্গে সঙ্গেই সেইসব জনতার সিনেমাহলে ঢুঁ মারতে দ্বিধা করেননি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved