Robbar

পাঁচমিশালি

সন্তানের চেয়ে সাহিত্য প্রিয়, জীবনসঙ্গীর অভিযোগেও থামেনি দুই প্রখর তরুণীর সংলাপ

যাঁরা আধমরাদের ঘা দিয়ে বাঁচাতে চেয়েছিল, বেশিদিন বাঁচতে পারেননি নিজেরা। ‘স্বামী’ ও ‘সংসার’ নামক বিষাক্ত গহ্বর তাঁদের টেনে নিয়েছিল। এই লেখা ফরোগ ফরোখজাদ ও সিলভিলা প্লাথকে নিয়ে। তাঁদের চেতনার রং ধারণ করে জ্বলেছে আলো– পুবে-পশ্চিমে। আমরা চোখ মেলেছি আকাশে– আমরা শুনছি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের এই দুই নক্ষত্রের সংলাপ।

→

স্তম্ভের আড়ালে লুকিয়ে দুই রাজার ভাবমূর্তির কাহিনি

মূর্তি ভাব পায়, মূর্তি ভাবায়, মূর্তি মানস ভাবনায় বাসা বাঁধে।

→

এই একুশ শতকেও কলকাতার বাড়ির দেওয়ালে রয়েছে রানি ভিক্টোরিয়ার মুখমণ্ডল

কলকাতার মূর্তি চর্চায় এমন ধারা একেবারেই নতুন। রানির ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়, সেই উজ্জলতার আলোয় আলোকিত হন ভিক্টোরিয়া অনুরাগী গৃহকর্তাও।

→

অ্যাথেনার মন জয় ভিক্টোরিয়ার মূর্তিতে

ভিক্টোরিয়া হলেন এদেশের মানুষের মন জয়ের অ্যাথেনা। সেই স্বপ্নই বুনে দেওয়া হল শ্বেতপাথরের শরীরে।

→

অন্যান্য শিল্পধারার মিশেলে টেরাকোটা শিল্পে নিঃশব্দ বিপ্লব

চিরাচরিত লোকশিল্পের অন্তরে আধুনিকতা আর শিষ্ট শিল্পের শরীর ছুঁয়ে দিয়ে মিশ্রশিল্পের সাধক হিসেবে পরিচিত হতে চাইছেন বিশ্বের দরবারে। অন্যান্য শিল্পধারা থেকে পরিগ্রহণের মাধ্যমে নির্মাণ করে চলেছেন টেরাকোটা শিল্পের নতুন নতুন সম্ভাবনার সোপান।

→

মূর্তি দিয়েই লর্ড বেন্টিঙ্ককে প্রতিষ্ঠা করা হল সতীদাহ প্রথার উচ্ছেদকারী হিসেবে

মূর্তি দিয়েই লর্ড বেন্টিঙ্ককে প্রতিষ্ঠা করা হল সতীদাহ প্রথার উচ্ছেদকারী হিসেবে। প্রথম খণ্ডের ‘বাংলার রাজধানী কলিকাতা’ পর্বে কাউন্সিল ভবনের উত্তরদিকের প্রাঙ্গণে বেন্টিঙ্কের ব্রোঞ্জ মূর্তি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

→

কলকাতায় ইংরেজ স্থাপত্যের অভিনব জলের ফোয়ারা, কিন্তু সিংহের আদল কেন?

কলের চেহারা রাজকীয় থামের মতো হওয়ার কারণ স্থাপত্য বিদ্যায় বলা হয়– থাম স্থাপত্যের অবলম্বন। সেই অবলম্বনের কথাই আবার ফিরে এল জলের কলে। সঙ্গে সিংহের যুক্ত হওয়ার মানে হল রাজকীয় বদান্যতা।

→

জানলা দিয়ে যে কথা বলতে চাই বহুকাল

তুমি হয় নিজেকে বারান্দায় মেলে রাখবে, না হলে যেদিকে দু’চোখ যায়, সব ফেলে ঠিক চলে যাবে।

→

দেওয়ালের ছোট্ট একটা খোপই যথেষ্ট

জানলা মানে যে এই ছোট গৃহকোণের সঙ্গে বিশ্বের সংলাপ, চোখের সামনে উড়ে যাওয়া মেঘ, পাখির সঙ্গে একাত্ম  ক্ষণিক  স্বাধীনতার মধুর স্বাদটুকু।

→