বাঙালি একদিকে রবীন্দ্রনাথকে ভক্তি করে মাথায় তোলে, অন্যদিকে রঙ্গ করে পথে বসায়। একটি অন্যটির প্রতিক্রিয়া।
‘বঙ্গদর্শনে’র মতো একটি উচ্চমানের মাসিক পত্রিকা সচল থাকা অবস্থাতেই হঠাৎ সঞ্জীবচন্দ্র আর একখানি পত্রিকা প্রকাশ করলেন কেন?
নিঃশব্দ দীপাবলি। তামিলনাড়ুর ৭টি গ্রামে। কারণ? পরিযায়ী পাখিদের সমস্যা হবে।
পর্দায় যেখানে আলোর জীবনে হাজার চরিত্রের ভিড়, সেখানে অন্ধকারকে একটা ছায়াও সঙ্গ দেয় না। সেজন্যেই বোধহয় রামায়ণে রাবণছায়া বেশি মরমী।
পরশুরামের বর্ণনা আর যতীন সেনের রেখায় সেই দিনগুলোর ছবি আজও এই হেমন্তের দিনে হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায়।
দিওয়ালি পুতুল কখনও দীপলক্ষ্মী হয়েছে তো কখনও সে রাধা, আবার কখনও সে শাশ্বত আদি মাতৃকার প্রতীক হয়ে আমাদের মুক্তির আলো শত প্রতিকূলতার মধ্যে বহন করে চলেছে।
রেমব্রা-র জীবন আর ভ্যান গঘের জীবনে যেন শত যোজন দূরত্ব! তবু যেন এক অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা দু’জনের জীবন।
এই নিজস্বতাহীন একটা ঋতু, একটা সময় আমাদের জীবনের কিছু মানুষের মতো, আড়ম্বরহীন।
যেমন বাসরযুদ্ধ ইতিহাস, তেমনই আগামিদিনে বাসর ঘরও ইতিহাস হবে, আধুনিকতার দমকা হাওয়ায়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved