E-Robbar
অনিমেষ-মাধবীলতার মতো যুগল এই শহর আর কখনও পাবে না। কারণ তারা কালজয়ী। সমরেশ মজুমদার এমন দু’জন চরিত্রকে সৃষ্টি করলেন যারা আজও হেঁটে যাচ্ছে। সময় পেলে কফিহাউসে পাশাপাশি বসছে। এই শহরে আজও আন্দোলন হলে নেমে আসে তারা।
আদিত্য ঘোষ ও
বসন্তপঞ্চমীর এই পর্বে, বসন্ত চৌধুরীর আলাপ-পরিচয়ের সিনেমার লোক। রাতে নেমন্তন্ন খেতে আসা উত্তমকুমার হোক, কিংবা একই পাড়ায় থাকা কানন দেবীর আশ্চর্য বাড়ির কথা।
সঞ্জীত চৌধুরী ও
খাটের তলায় বিছানো আম আর প্রতি রাতে জলে ভেজানো আম চলত বৈশাখের শেষ থেকে জৈষ্ঠ্যের শেষ অবধি। সকালে টিউশন পড়তে যাওয়ার আগে চারপিস আম দিয়ে মুড়ি। পড়ে এসে পুকুরে চান করতে গিয়ে দু’পিস। গায়ে আমের রস পরলে স্যাটাস্যাট ধুয়ে ফেল। একে বলে একশোভাগ চ্যাটচ্যাট-মুক্ত আম খাওয়া।
বিশ্বনাথ বসু ও
১৯৭৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর। জন্ম নিল ‘ফ্যানট্যাস্টিক’। নামকরণ করলেন সত্যজিৎই। আসলে এ নিছকই কোনও পত্রিকার জন্ম নয়। এক অকালমৃত স্বপ্নকে ফের জাগিয়ে তোলা।
বিশ্বদীপ দে ও
ফ্যান কোনও দিন ২০° ঘুরল, তো পরের দিন ৩০°, তার পরের দিন ৪৫°, তার পরের দিন আবার ঘুরলই না। এই ফ্যানের মর্জি শুধু ঠাকুরমা জানতেন, আর সেই অনুযায়ী ফ্যানের সামনে মাদুর পেতে বারান্দায় শুতেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য ও
একবার বিদেশে এক আড্ডায়, সুচিত্রা মিত্রকে গান গাওয়ার জন্যে পীড়াপীড়ি করছিল কিছু ফ্যান। গানের শেষে তাঁকে কুণ্ঠিতভাবে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘এই যে আপনাকে আমাদের মধ্যে পেয়ে আমরা গান গাওয়ার জন্য আবদার করি, তাতে আপনার খারাপ লাগে না ?’ সুচিত্রাদি মিটিমিটি হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, ‘আবদার না করলেই একটু খারাপ লাগে !’
পবিত্র সরকার ও
দুশো বছরের বেশি সময় আগে তৈরি একটা মন্দির প্রতিদিন সমন্বয়ের বার্তা দিচ্ছে।
পঞ্চানন পোদ্দার ও