Robbar

রবীন্দ্র সরণি

কলাভবনে নন্দলালের শিল্পচিন্তার প্রতি কি সম্পূর্ণ আস্থা রাখতে পারছিলেন না রবীন্দ্রনাথ?

রবীন্দ্রনাথ চিঠিতে নন্দলালকে লিখেছেন, ‘আমার ছবিগুলি শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শকে বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেচে’। এ কি ভারি আশ্চর্যের কথা নয়? এখানে ‘শান্তিনিকেতন চিত্রকলার আদর্শ’ বলতে তিনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?

→

রবীন্দ্র-সাহিত্যের কাছে পাঠক আসে, ভালোবাসে আবার বিদায়ও নেয়

রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্র-সাহিত্যের প্রতি পাঠকের মন লাবণ্যের মতো। এই বিদায় নেয় বলেই থাকার মুহূর্তটুকু বন্ধনহীন গ্রন্থি হয়ে ওঠে।

→

প্রচলিত ‘রাবীন্দ্রিক’ ছাঁচের ভেতরই সুতীক্ষ্ণ ‘অরাবীন্দ্রিক’ মাঝেসাঝে উঁকি মেরে যায়

নিজেকে কেন ‘রাবীন্দ্রিক’ আবরণে ঢেকে রাখলেন রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ সময়? সে কি গুরুদেবের গড়ে ওঠা ভাবমূর্তিকে বহন করার জন্য?

→

অন্য কবিদের কবিতা কীভাবে পড়তেন রবীন্দ্রনাথ?

পাঠক রবীন্দ্রনাথও যেন কবি রবীন্দ্রনাথকে নতুন করে নির্মাণ করছেন।

→

যেখানে অহং সেখানেই কেবল মৃত্যুর হাত পড়ে

প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।

→

ছাত্রদের আন্দোলন হবে গঠনমূলক, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ

রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।

→

জীবনে থমকে যাওয়াকে আমাদের দেশ অগৌরবের মনে করেনি

ধানের গাছ যখন রোদবৃষ্টির সঙ্গে সংগ্রাম করে বাড়তে থাকে, সেও যেমন সুন্দর, মাঠের দিন শেষ করে ঘরে আসার দিন আরম্ভ হয় যখন, সেই ফসলের রূপ হয়তো সুন্দরতর। সেই ফসলের মধ্যে ধানখেতের রোদবৃষ্টির ইতিহাস নিবিড়ভাবে নিস্তব্ধ হয়ে থাকে। সেই নিস্তব্ধতা অগৌরবের নয়।

→

যে কলকাতায় নব মেঘদূত রচনা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

কলকাতার বর্ষা তাঁকে ছেলেবেলায় আশাহত করলেও বড়বেলায় অনেক কিছু দিয়েছে।

→

কথা জিনিসটা মানুষের, আর গান হল প্রকৃতির

‘আজ যুক্তি তর্ক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ খাটবে না। আজ গান ছাড়া আর-কোনো কথা নেই।’

→

রবীন্দ্রনাথ পরোপকারের জন্য ‘ব্যবসাদার’ হয়ে ওঠেননি

বিশ্বভারতীর পল্লি-পুনর্গঠনের কাছে কেবল দেশের মানুষের কাছে নয় বিদেশের কাছেও হাত পেতেছেন। বিশ্বমানবের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চেয়েছেন যে!

→