লুইজি ম্যাঞ্জিয়নি, তাঁর মেনিফেস্টোতে মায়ের অসহনীয় ব্যথা-কান্না এবং দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার কথা লিখেছে। সমাজমাধ্যমে ছবিসমেত ফলাও করে বলেছে তাঁর নিজের জটিল মেরুদণ্ড অস্ত্রোপচার নিয়ে সর্বতোভাবে ভোগান্তির কথা।
সম্পদ আরোহণ করা একটা নেশা, সেই নেশার কোনও শেষ নেই, রক্তকরবীর যক্ষরাজেরও ছিল না, আজকের বহুজাতিক সংস্থার মালিকদেরও নেই।
ইচ্ছে করে সমরেশ কালকূটকে ডেকে এনে শতবর্ষ পরের এই মেলার ব্যবসায় একবার পদচারণা করাই। নেহেরুর ভারত আর মোদি-যোগীর ভারতের ভেদটুকু আমাদের বলে দিয়ে যান।
বেঞ্চের কাঠ বেচলে মানিটারি বেনেফিট আছে, হেরিটেজ সাইটের পাথর কিংবা ব্রিটিশ আমলের ল্যাম্পপোস্ট বেচলে মাস দুয়েক চালিয়ে নেওয়া যায়, ভালোবাসলে কি আর পেট ভরে?
একটা নতুন পথ উন্মোচিত হল, যে পথে হেঁটে, বিনোদিনী থিয়েটারে আরও বেশি বেশি করে নাটক অভিনয় মঞ্চস্থ করার দাবি আমরা জানাতে পারি।
প্রশ্নটা চাকরি পাওয়া বা সে-উদ্যোগের বিজ্ঞাপন বিষয়ক নয়। সব চাকরিতেই রূপান্তরকামী মানুষদের সমান অধিকার কেন থাকবে না, প্রশ্ন সেটাই।
আমার আনন্দ যাতে অন্যের অসুবিধের কারণ না হয়, এটা নিশ্চিত করা আজকের যেকোনও সভ্যসমাজের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
মানুষের কাছে প্রথমে একটা সহজ ও আকর্ষণীয় প্যাকেজ তুলে ধরা, অভ্যস্ত হলে দাম বাড়ানো এবং তাতে তার আস্থা তৈরি হলে ধীরে ধীরে সেখানে অস্থিরতা তৈরি করা। মানুষ এবার তার সীমাবদ্ধ ক্ষমতা নিয়ে ছটফট করবে, হয়তো আরও মহার্ঘ্য হবে মেডিক্লেম।
ক্রিসমাস উপলক্ষে কোনও একটি ফুড ডেলিভারি সংস্থা তার কর্মীদের সান্তা ক্লজের পোশাক দিয়েছিল। কিন্তু তা সহ্য হয়নি 'মোড়ল'দের। মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে সেই ডেলিভারি এজেন্টকে পোশাক খুলতে বাধ্য করা হয়েছে।
সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে যে ক্ষমতা-বিভাজনের মডেল তৈরি করলেন, একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে আরও একধাপ এগতে পারতেন না মনমোহন? সৃষ্টি করতে পারতেন না আরও বৃহত্তর দাবি? এ-সমঝোতা চলবে ইতিহাসের সঙ্গে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved