E-Robbar
এআই-যুগে মানুষের টিকে থাকার জন্য দরকার– সৃজনশীলতা, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সহানুভূতি, নেতৃত্বের দক্ষতা ও প্রযুক্তিকে ব্যবহার করার জ্ঞান। এই প্রযুক্তি সমাজে সুবিচার আনবে, না বৈষম্য বাড়াবে– তা নির্ভর করছে আমাদের মানসিকতা, উদ্যোগ এবং দায়িত্ববোধের ওপর।
অভিজিৎ চক্রবর্তী ও
‘দুর্ঘটনা-সাহিত্য’র সেই স্বর্ণযুগ আজ চলে যেতে বসেছে! তার বদলি হিসেবে অবশ্যি এসেছে অ্যানালিটিক্স ও থিওরিক্সের অ্যাডভেঞ্চারের গালগল্প! কাল বিমান দুর্ঘটনার পর হাতেনাতে প্রমাণ পেয়েছি।
সৌমিত দেব ও
যে দেশ ধীরে ধীরে সামাজিকভাবে অগ্রসর হওয়ার কথা ভেবেছে, সেই দেশে কেন ওই ২৬ জন মহিলাকে বারংবার ‘পহেলগাঁওয়ের বিধবা’ বলে সম্বোধন করা হবে এবং বোঝানো হবে তাঁদের সিথির সিঁদুর মুছে যাওয়ার জন্য তাঁরাই দায়ী, তাঁরা সরাসরি লড়াই করেননি বলেই আজ এই বিপদ হল?
সুমন সেনগুপ্ত ও
কেউ একবারও ভাবলেন না, একজন ভারতীয় স্ট্যান্ড-আপ কমিকের শো দেখতে এসেছিল সে। হাসতে এসেছিল। যে সংস্কৃতির বিনিময় স্বাভাবিক হওয়ার কথা ছিল, তা বড়ই থ্রেটের মতো শোনায়! ভয় করে।
রোদ্দুর মিত্র ও
জঙ্গলের ওপর নির্ভর করে, জঙ্গলকে ভালোবেসে পাতা ও মহুয়া ফল কুড়িয়ে বেশ কাটছিল আদিবাসীদের। রাষ্ট্র, পুঁজি আর কর্পোরেটরা আসার আগে জীববৈচিত্র সংরক্ষিতও ছিল। তারপর গল্পটা বদলাতে লাগল। আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করল তাঁদের প্রকৃতি, প্রাণ এবং সংস্কৃতি। গল্পটা বদলাতে চায় মোহকরানি।
রাজাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় ও
তৃতীয় বিশ্বের কোনও এক পূর্ণিমায় যদি এক ঝলসানো রুটির ইমেজারি আমাদের মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, তাহলে চতুর্থ, পঞ্চম বিশ্বের মানুষের কাছে ওই চন্দ্রিল অভিজ্ঞতা ঠিক কেমন ছিল?
শুভময় মিত্র ও
ভুলে গেলে চলবে না যে, ‘বেশ্যা’ পরিচিতি– বা তাকে ঘিরে ঘৃণা, লজ্জা, অপমান– এই পুরো কাঠামোটাই পুঁজিবাদী এবং পুরুষতান্ত্রিক ক্ষমতার জোট।
সোমদত্তা মুখার্জি ও