নোবেল প্রাইজ পাওয়ার থেকেও কি রুশদির কাছে এটা বড় পাওয়া নয় যে, তিনি জানলেন তাঁর জন্মভূমি ভারত কোনও দিন নিষিদ্ধ করেনি তাঁর শয়তানের কবিতা। এবং তাঁর এই গ্রন্থের কাছে খুলে গেল সমগ্র ভারত জোড়া ব্যাপক বাণিজ্য আকস্মিক সৌভাগ্যে!
রাতের অন্ধকারে এসে ঘুমন্ত শিশুদের চোখে স্যান্টা এঁকে দিক এক নতুন সকালের স্বপ্ন। এক বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার স্বপ্ন! আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করার সাহসও। সেই হোক বড়দিনের সেরা উপহার।
এখন ওটিটি-তে যতই ‘চুমাচাটি’ দেখানো হোক না কেন, তা সেই সাধের ইমেজকে ধরতে পারবে না, কারণ এখন ইমেজগুলো বড় ফাঁকা। হয়তো আমি বাতিল মানুষ বলেই যখন সন্ধে আসছে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরই, আশ্বস্ত হই যে, ক্যাম্পাসে কোথাও না কোথাও চুমুর ফুল ফুটছে।
একটা চুমু বা ভালোবাসাকে সবসময় নরম করে দেয় আমাদের সমাজ। কিন্তু ভালোবাসার মধ্যেই তো থাকে না-মানার জোর, বদলে ফেলার স্পর্ধা– সেটা হারিয়ে যেতে দেওয়া অনুচিত।
শহরটা কিন্তু বদলাচ্ছে। প্রতিটি চুম্বনের সঙ্গে শহরটা একটু একটু করে বদলে যাচ্ছে। আর যত দিন যাবে, এই পরিবর্তনের কাহিনি আরও লেখা হবে।তোমাদের ভদ্রলোক-সংস্কৃতির দেওয়ালে ফাটল ধরছে, আর এই ফাটলের মধ্য দিয়েই প্রবাহিত হচ্ছে ভালোবাসা। আমাদের ভালোবাসা।
ইমরান শিখিয়েছেন চুমু সাবলীল। চুমু স্বাভাবিক। আর সর্বোপরি, চুমু সর্বজনীন।
আমরা কি ভালোবাসার মানুষকে চুমু খেতে, জড়িয়ে ধরতে পারি না, ভালোবাসার প্রকাশ করতে পারি না, যাতে তারা আশাবাদী হয়ে এই পৃথিবীতে বাঁচতে পারে!
যতই রামনাথ কোভিন্দের মতো দলিত মানুষকে, বা দ্রৌপদী মুর্মুর মতো আদিবাসী মহিলাকে রাষ্ট্রপতি বানাক বিজেপি, তাঁরা যে আসলে দলিত এবং আদিবাসী বিরোধী, তা স্পষ্ট।
অস্বীকার করার উপায় নেই যে, এতে অবশ্যই ‘সম্পদ’ তৈরি হচ্ছে। কিন্তু ভয় হয় যে তা নিতান্তই বিনামূল্যের ঘরোয়া শ্রম হয়ে থেকে যাবে না তো? উৎপাদিত সম্পদের মূল্যভাগ, পাবেন তো মেয়েরা? তা না-হলে দেশীয় সম্পদ হয়তো সৃষ্টি হবে, কিন্তু নারীউন্নয়নের পথটি অধরাই থেকে যাবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved