এলাকা দখল করে রাজত্ব করতে চায় আকাশমণি, এ বড় বিপদের কথা। জীববৈচিত্রের নিরিখে এ এক অশনি সংকেত।
বামনভাঁড় শুধু ব্যক্তিএকক নয়, তার ভেতর বেঁচে আছে কয়েক শতাব্দীর অপমান।
একটা নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করে মারার মধ্যে যে বীভৎসতা, তাকে যে ভাষায় আক্রমণ করে প্রতিবাদে নামতে হবে, গ্রাফিতির মাধ্যমে সে ভাষাতেই প্রতিবাদ হয়েছে।
সমস্যাটা স্লোগানের নয়, তাকে সামনে রেখে মেকি দেশপ্রেমের বাহ্যিক প্রদর্শন এবং জোরজবরদস্তিতে।
ভাস্কর্য সুন্দরের প্রতীক, শিল্পকলার একটি শক্তিশালী মাধ্যম। সেটা ভাঙা দরকার হয় কেন?
এতকিছুর পরেও আঙুল ওঠে সেই মেয়েদের দিকেই। প্রশ্ন ওঠে, রাতবিরেতে একা মেয়ে কেন বিশ্রাম নিতে যাবে নিভৃতকক্ষে?
একটা গানের মধ্য দিয়েই প্রকাশিত হয় সে আন্দোলনের চেতনা।
অনেকেই পুরনো সময়ের নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাগ করে নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় তৈরি করার কাজে লিপ্ত।
শেখ মুজিবের খুবই প্রিয় ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে এক ব্যক্তি, যাঁর একটি গান বাংলাদেশেরও জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। জানি না, সে গানটির ভাগ্য কোনদিকে দুলবে।
আশা করা যায়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার দিকে এগোতে পারবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved