গত রবিবার (১৬ মার্চ) ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকার ভয়েস অফ আমেরিকা এবং অন্যান্য সরকারপোষিত সংবাদমাধ্যমগুলোতে গণ ছাঁটাই আরম্ভ করেছে। আজকাল সারা পৃথিবীর কর্পোরেট চাকরিতে ইদানীং যা দস্তুর, সেই অনুযায়ী রাতারাতি ইমেল করে কর্মরত সাংবাদিক ও অন্যান্য কর্মীদের জানানো হয়েছে– কেটে পড়ো। যে সাংবাদিক চাটুকার নয়, তাকে নিয়ে ট্রাম্প কী করবেন?
মহাকুম্ভের জল কি মনে রাখবে তার এই কলুষায়নের ইতিহাস? মনে কি রাখবে, এত কোটি মানুষের পাপের খতিয়ান, প্রার্থনার আকুতি কিংবা আবেগের আতিশয্য?
হিরপুরা গ্রামের পোস্ট অফিসে তিনি কর্মরত গত ৩০ বছর ধরে, ৫৫ বছরের এই মহিলার বর্তমান পারিশ্রমিক ২২ হাজার টাকা। চিঠি বা খুব ভারি পার্সেল যখন বানু পৌঁছে দেন গ্রামেরই কোনও বাড়িতে, তখন তাঁর বয়স এবং লিঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করে না কেউ।
সন্দীপদা জিজ্ঞেস করলেন, ‘How was the experience?’ পরিষ্কার উত্তর দিলেন, ‘I loved the chaos of the city.’ আসলেই ক্যাওসের মধ্য থেকেই তো বিভিন্ন দৃশ্যের জন্ম, মৃত্যু ও পুনর্নবীকরণ ঘটে– আমরা হয়তো বা অনেক সময় তা দেখেও দেখি না। সেখানেই তো সত্যজিৎ বা উইমের মতো দৃশ্যনির্মাণকারীর দক্ষতা, অনন্যতা ও বিভিন্নতা। তাঁদের চোখ খুঁজে পায় এমন জিনিস যা আমাদের নতুন দৃশ্য ও দৃশ্যমানতা সম্বন্ধে ভাবায়।
দু’জন মানুষ– একজন রাষ্ট্রের প্রধান, আর একজন বিজনেস টাইকুন– যিনি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি পর্যন্ত নন, তাঁদের সিদ্ধান্তে গত দু’-তিন সপ্তাহে এত মানুষের চাকরি চলে যাচ্ছে, এত সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এত গুরুত্বপূর্ণ কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যে, হিসাব রাখা যাচ্ছে না।
বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে যদিও-বা আমেরিকাকে ‘দাদাগিরি’-র জন্য গঞ্জনাভোগ করতে হয়, তার অভিবাসননীতি সম্বন্ধিত ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ উদারনীতি সম্বন্ধে কোনও নিন্দুকেরই কিছু বলার অবকাশ নেই। বাইডেন সরকারের আমন্ত্রণ নীতি এমনই ‘উদার-অবারিত’ ছিল এক সময় যে, প্রতিদিন সীমান্তে ৩০০০ অভিবাসীকে ঢুকতে দিয়ে তবে গেট বন্ধ করা হত।
এ মৃত্যুর নেপথ্যে ধর্ষণের ভয় ছিল কি না, সে প্রশ্ন উড়িয়ে দিয়ে শোনানো হবে এমন এক কাহিনি যাতে মনে হবে নিশুতি রাতে মেয়েটিরই বুঝি ছোঁয়াছুঁয়ি খেলার ইচ্ছে হয়েছিল।
ভবিষ্য-পুরাণের শ্লোক থেকে বোঝা যায়, আধুনিক কুম্ভমেলার জন-সমাগমের ভিত্তি তৈরি হয়েছে এইসব সময় থেকেই। তবে এখানে মনে রাখতে হবে– ভবিষ্য-পুরাণের অনেক অংশই এই সেদিন লেখা হয়েছে, এতটাই সেদিন যে, এখানে ওয়ারেন হেস্টিংস থেকে ইলায়জা ইম্পে এমনকী কুইন ভিক্টোরিয়ারও বর্ণনা আছে!
কনসার্টটি একাধিকভাবে সফল হয়। এটি শুধু বাংলাদেশ ত্রাণ তহবিলে আড়াই লক্ষ ডলার তুলে দেয়নি, এটি বাংলাদেশের গণহত্যা ও দুর্ভিক্ষের বিষয়টিকে পশ্চিমের গণমাধ্যমের সামনে আরও প্রকটভাবে তুলে ধরে।
আমেরিকার মতো ঝাঁ-চকচকে দেশের সৈন্য-পুত্রর বর্ধমানে আসা এবং বাবাকে নতুন করে খুঁজে পাওয়ার গল্প শুনে মনে হয়, বিশ্বযুদ্ধ কীভাবে ব্যক্তিমানুষের জীবনও পাল্টে দিয়েছিল!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved