E-Robbar
ঠাকুর বলছেন, মানুষকে প্রথমে বুঝতে হবে যে সংসার অত্যন্ত গোলমেলে জায়গা। সংসার হল বিদেশ। সেখানে বিদেশির বেশে ভ্রমে ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেন অকারণেই। স্বদেশ হচ্ছে আমার চৈতন্য। আমার আত্মা। সেখানেই আমি স্থিত হতে পারলে আমার শান্তি। তবেই মুক্তি।
স্বামী শাস্ত্রজ্ঞানন্দ ও
প্রতিমা উপাসনার বিরুদ্ধে সেকালের বাংলা তথা ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়ে যে আলোড়ন তুলতে চেয়েছিল, শ্রীরামকৃষ্ণ তাকে থামিয়ে দিয়েছেন।
একজন অবতার-পুরুষ যুগকে কেন্দ্র করেই আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই যুগের ব্যাধি, বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করতে কখনও ভুল করতে পারেন? আমরা এইবার কথামৃত পাঠ করব। ভগবানের কথা ব্যাখ্যা করার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু ভগবানের কথা স্মরণ ও ভাবার প্রয়োজন।
কবি নবীনচন্দ্র সেন এক সময় নদীয়া জেলার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। নদীয়া জেলার নানা মেলা ও উৎসবের নানা তথ্য তাঁর লেখা থেকে পাওয়া যায়।
কৌশিক দত্ত ও
গঠনশৈলী অনুসারে পাঁচ ধরনের মন্দির এখানে দেখা যায়- চালা, রেখ, মঞ্চ, একবাংলা ও সমতল ছাদবিশিষ্ট।
প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।
অভীক ঘোষ ও
বীরভূমের লেখক-গবেষকেরা মনে করেন, বীরভূমের লাভপুরের কাছে দেবী ফুল্লরাতেই সেই পীঠের অধিষ্ঠান আবার বর্ধমানের গবেষকেরা দাবি করেন, ঈশানী নদীর বাঁকে বর্ধমানের দক্ষিণডিহিতেই দেবীর ওষ্ঠপাত ঘটেছিল। তবে ভক্তদের কাছে দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ তীর্থক্ষেত্র এবং অলৌকিক শক্তি দুই জায়গাতেই বর্তমান।