মন্দিরের সামনের দিকে এক বিশাল দিঘি, সেই দিঘিতে প্রতিদিন মাছ ধরা হয়ে থাকে, আর দেবীর ভোগে সেই মাছ দিতেই হয়।
নন্দকুমারের সঙ্গে হেস্টিংসের শত্রুতার জন্ম হয় অনেক আগেই, ক্লাইভের আমলে।
শিকাগো ধর্মসভায় ভারতের ধর্ম ও দর্শনের জয়পতাকা উচ্চে তুলে ধরার প্রেরণা ও পথনির্দেশ স্বামীজি পেয়েছিলেন এই তীর্থ থেকে।
১৩১৭ পঁচিশে বৈশাখ উপাসনাগৃহে নিজের জন্মদিনের উৎসবে রবীন্দ্রনাথের উচ্চারণ, ‘এই যেখানে তোমাদের সকলের সঙ্গে আমি আপন হয়ে বসেছি, এ আমার সংসারলোক নয়, এ মঙ্গললোক।
১৯২৫ সালের ৯ জুন মহাত্মা গান্ধী এখানে এসে এক জনসভায় স্বাধীনতা অর্জনের জন্য অহিংস আন্দোলনের ডাক দিলে ক্রমে মির্জাপুর ও সংলগ্ন অঞ্চলে অদ্ভুত উন্মাদনার সৃষ্টি হয়।
রবীন্দ্রনাথ অনুভব করেছেন, পরিপূর্ণতা আমাদের ছোট ছোট সংকীর্ণ চেষ্টার ওপর নির্ভর করে না।
ভক্ত বৈজুকে বর দিয়েছিলেন শিব। সেই থেকে বৈদ্যনাথের আরেক নাম বৈজুনাথও।
এই-যে নববর্ষ আজ জগতের মধ্যে এসে দাঁড়িয়েছে, এ কি আমাদের হৃদয়ের মধ্যে প্রবেশ করতে পেরেছে? এই প্রশ্ন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
মুসলমান শাসন কালে এখানে আসা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কারণেই গড়ে ওঠে বেশ কিছু মসজিদ। এই সমস্ত কিছু একত্রে মিলিয়ে দেখলে বোঝা যায়, নবদ্বীপে সর্বধর্মের সমাহার আজও বর্তমান।
একদিকে অনেককে হারিয়েও আর একদিকে এককে পাওয়া যায়– এই কথাটি জানার সুযোগ আমাদের জীবনেই ঘটে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved